গরমের দিনে বাড়িতে নারকেল গাছ ঝারাই করে ডাব পাড়া হলে, সেই ডাব সাধারণত বাড়ির চোবাচ্চায় রেখে দেওয়ার রীতি দেখা যায়। তার অনেক পরে চৌবাচ্চা থেকে তুলে নিয়ে জাব কেটে খাওয়ার অভ্যাস বহু বাঙালি বাড়িতেই রয়েছে। অনেকেই মনে করেন, এরপর ডাবের যে জল পাওয়া যায়, তা আরামদায়ক ঠাণ্ডা হয়। তবে শুধু যে ডাব তা নয়। আমও খাওয়ার আগে অনেকক্ষণ ভিজিয়ে রেখে দেওয়া হয়। যেকোনও ফলই খাওয়ার আগে ধুয়ে নেওয়া উচিত। তবে আম খাওয়ার আগে কেন ধুয়ে নেওয়া উচিত, তার নেপথ্যে রয়েছে বেশ কয়েকটি বৈজ্ঞানিক ব্যখ্যা। অনায়াসে ক্ষমা চাওয়া যায় যাঁর কাছে, তিনিꦬ 'মা'! মাদার্স ডের শুভেচ্ছ𝓡া বার্তা একনজরে
কেন আম ভিজিয়ে রাখা প্রয়োজন?
অ্যান্টি নিউট্রিয়েন্ট হিসাবে আমে থাকে ফাইটিক অ্যাসিড। এই অ্যাসিড মানবদেহে আয়রন, জিঙ্ক, ক্যালসিয়ামের মতো খণিজ শোষণ করার পথে বাধা তৈরি করে। ফলে খণিজের ঘাটতি থেকে যায়। তাই আম কাটার আগে কয়েক ঘণ্টা ভিজিয়ে রাখলে তা শরীরে তাপ উৎপন্নকারী অতিরিক্ত ফাইটিক অ্যাসিড দূর করতে সাহায্য করে। এছাড়াও আমের ফলনে বিভিন্ন সময় রাসায়নিক ব্যবহার করা হয়। যার জেরে শরীরে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া তৈরি হতে পারে। ফলে অনেকক্ষণ জলে ভিজিয়ে রাখা প্রয়োজন আম। জলে ভেজানো আম শরীরে আনে থার্মোজেনেটিক বৈশিষ্টকে কমিয়ে দেয়। দূর করে ফাইটোকেমিক্যালস। ত্বকের দাগ-ছোপ কাটাতে আলু দারুন কাজ দেয়! ꦛকিছু জ🐷রুরি ঘরোয়া টিপস দেখে নিন
আম জলে ভিজিয়ে রা🦂খলে শরীর থাকে সুস্থ , উ𒉰পকার ত্বকের!
বলা হয়, আম জলে ভিজিয়ে রাখলে মাথার যন্ত্রণা, পেট খারাপের মতো সমস্যা দূর হয়ে যায়। এছাড়াও আম শরীরে তাপ উৎপন্ন করে শরীরে থার্মোজেনেসিস উৎপন্ন🌄 করে। এটি বেশি খেলে শরীর গরম হয়ে যায় অনেক সময়। এটি ভেজালে সেই থার্মোজেনেসিসের গুণ নষ্ট হয়। যা পেট পরিষ্কার রাখে ও মুখের ব্রণ হওয়ার সমস্যা থাকলে তা কাটিয়ে দেয়।