স൲ন্ধ্যার পরেও অনেককেই করে যেতে হয় অফিসের কাজ। গভীর রাতেও আসতে থাকে ইমেল। তারও উত্তর দিতে হয় তাড়াতাড়িই। এই কর্মজীবন মার🌳াত্মক বিপদ ডেকে আনছে। তেমনই মত Microsoft-এর CEO সত্য নাডেলার। সম্প্রতি এক সেমিনারে বক্তব্য রাখতে গিয়ে তিনি বলেছেন, অফিসের কাজের সময় প্রায় ২৮ শতাংশ বেড়ে গিয়েছে হালে। তেমনই বলছে সমীক্ষা।
অতিমারির সময়ে থেকেই Microsoft রিমোট পদ্ধতিতে কাজ কর💛াচ্ছে কর্মীদের দিয়ে। অর্থাৎ অফিসে না গিয়েই অফিসের কাজ করছেন কর্মীরা। শুধু এই প্রতিষ্ঠানই নয়, তথ্য প্রযুক্তি ক্ষেত্রে বহু কোম্পানিই এই পদ্ধতিতে অফিস চালাচ্ছে এখন। আর তার কারণে💯 কর্মীদের কাজের সময় অনেকটাই বেড়ে গিয়েছে। তেমনই বলছে বহু সমীক্ষা।
সাধারণত দুপুরের খাবারের আগে এবং পরে যে কোনও অফিসে কাজের চাপ বাড়ে। এই সময়টিতেই কর্মীরা সবচেয়ে বেশি কাজ করেন, তাঁদের ব্যস্ততা 🎀সবচেয়ে বেশি থাকে। অতিমারির আগে পর্যন্ত এমনটিই দেখা যেত। কিন্তু রিমোট পদ্ধতিতে কাজের পরিমাণ বেড়ে যাওয়ার পরে দেখা গিয়েছে, রাতের দিকেও আবার বাড়ছে কাজের চাপ। রাত ১০টা নাগাদ বিপুল কাজ এসে জমা হচ্ছে বহু কর্মীর সামনেই।
এর কারণে কী কী ক্ষতি হচ্ছে?
চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, এতে যেমন শরীরের ক্ষতি হচ্ছে, তেমনই বাড়ছে মানসিক চাপ। পাশাপাশি পারিবারিক জীবনও কꦛ্ষতিগ্রস্ত হচ্🍷ছে।
তবে সত্য নাডেলা এই পরিস্থিতি সামলানোর জন্য পরামর্শ দিয়েছেন। তি𓆉নি বলেছেন, নতুন পরিস♚্থিতির সঙ্গে সামলে উঠতে সময় লাগবে। নতুন ধরনের কর্ম সংস্কৃতির সঙ্গে মানিয়ে উঠতেও বেশ কিছুটা সময় দিতে হবে কর্মী এবং প্রতিষ্ঠান— দুই তরফকেই।
সত্য নাডেলার পরামর্শ, ছুটির পরে যতটা পারুন কাজ থেকে দূরে থাকুন। আর ছুটিꦬর দিন বা সপ্তাহান্তের দিনগুলি অফিসের কাজ থেকে একেব꧃ারে দূরত্ব বজায় রাখুন। ওই দিনগুলিতে ইমেলের উত্তর না দিলেও ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কেউ যেন কিছু মনে না করেন।
সত্য নাডেলার পরামর্শ, ♈কাজ এবং পরিবারের মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখতেই হবে। নাহলে আগামী সময়ে কাজেরই ক্ষতি হবে।