কোভিড ১৯ এর মতোই মাঙ্꧃কিপক্সের উৎস ও বৈশিষ্ট্য নিয়ে সোশ্যা💜ল মিডিয়ার বিভিন্ন জায়গায় ইতিমধ্যেই শুরু হয়েছে নানা মুখরোচক গল্প। তার কতটা সত্যি আর কতটা অলিক কল্পনা?
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বা WHIO-র মতে,💙 মাঙ্কিপক্স এমন একটি প্রাণীবাহিত রোগ, যার একটি সাধারণ লক্ষণ হল, শরীরে জ্বরের উপস্থিতি। এছাড়াও শরীরে র্যাশ ও লিম্ফ নোড ফুলে ওঠার মতো লক্ষণও দেখা যায়।
দাবি ১: গত ২৬ মে ফেসবুক পোস্টে দাবি করা হয়, অ্যাস্ট্রাজেনেকার ভ্যাকসিন 🦹থেকে মাঙ্কিপক্সের জীবানু তৈরি হয়েছে।
প্রকৃত সত্য: কিন্তু বিশেষজ্ঞদের মতে, এক꧅থা ঠিক যে অ্যাস্ট্রাজেনেকার ভ্যাকসিন তৈরি করতে শিম্পাঞ্জির অ্যান্টিবডি ব্যবহার করা হয়েছে। কিন্তু মাঙ্কিপক্সের ভাইরাসের জন্য যে প্রজাতির শিম্পাঞ্জি দায়ী, সেই প্রজাতির♔ অ্যান্টিবডি এই ভ্যাকসিন তৈরি করতে ব্যবহৃত হয়নি।
দাবি ২: ট্যুইটারে এক কানাডার নাগরিক দা☂বি করেন, মাঙ্কিপক্সౠ থেকে যে রোগ হয় তা মূলত দাদ।
প্রকৃত সত্য: দাদ রোগের জন্য যে ভাইরাস দায়ী, সেই ভাইরাস কোনও ভাবেই মাঙ্কিপক্সের রোগের জন্য দায়ী নয়। দাদ রোগের জন্যಌ দায়ী ভ্যারিসেলা-জোস্টার🥃 ভাইরাস।
দাবি ৩: মাঙ্কিপক্স গবেষণাগারে তৈরি একটি কৃত্রিম ভাইরাস।
প্রকৃত সত্য: ꦡএমন কোনও বৈজ্ঞানিক প্রমান পাওয়া যায়নি, যার ফলে বলা যেতে পারে মাঙ্কিপক্স একটি মানুষের তৈরি কৃত্রিম ভাইরাস। কানাডার বিশিষ্ট বিজ্ঞানি Fatima Tokhmafshan বলেছেন, ভাইরাসের ডিএনএ-র জিনোম সিকোয়েন্সিং করার পরে বলা যায়, এই ভাইরাস পরীক্ষাগারে তৈরি করা সম্ভব নয়। তাঁর মতে, এই ভাইরাসের একটি প্রকরণ পশ্চিম আফ্রিকায় পাওয়া যায়।