শীতের মধ্যেꦡ হঠাৎ হঠাৎ বৃষ্টি। এই ঠান্ডা কমে যাচ্ছে, এই বেড়ে যাচ্ছে। তাতে অনেকের শরীর খারাপ হচ্ছে। বিশেষ করে ঠান্ডা লাগার সমস্যা তো লেগেই থাকে এই সময়ে। কিন্তু একই সঙ্গে চারপাশে অনেকেরই ওমিক্রন হচ্ছে। এটাও মনে রাখতে হবে। যদিও সংক্রমণে হার আগের চেয়ে কমছে, তবু অনেকেই আক্রান্ত হচ্ছেন ওমিক্রনে।
কিন্তু কী করে বুঝবেন ওমিক্🃏রন হয়েছে, নাকি সাধারণ ঠান্ডা লাগা?
পর পর কয়েকটি উপসর্গের কথা বলছেন বিশেষজ্ঞরা। বলছেন, প্রথম যে লক্ষণটির দিকে নজর রাখবেন, সেটি গলাব্যথা। এটি ওমিক্রন সংক্রমণের একেꦅবারে গোড়ায় হয়।
এর পরেই ধাপেই আসে সর্দি বা নাক জ্বালা, তার পরে মাথাধরা, ক্𝓡লান্তি এবং গন্ধের বোধ বদলে যাওয়াꦑ।
এঘুলি পর পর ঘটতে থাকলেই মনে করতে পারেন ওম🌳িক্রণ সংক্রমণ হয়েছে। ঠিক কোন কোন লক্ষণগুলি দেখলেই ধরে নিতে পারেন করোনার এই রূপটিতে আক্রান্ত হয়ে𓆏ছেন? তারও একটি তালিকা দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।
- সর্দি, নাক দিয়ে জল পড়া
- মাথাব্যথা
- ব্যাপক ক্লান্তি। কোনও কাজে উৎসাহ না থাকা
- গলায় ব্যথা। এটি সবচেয়ে বেশি দেখা যায় ওমিক্রন সংক্রমণের ক্ষেত্রে
- হাঁচি
- গলা ভেঙে যাওয়া
- ক্রমাগত কাশি হতে থাকা। মূলত শুকনো কাশিই এর লক্ষণ
- গাঁটে গাঁটে অস্বাভিক ব্যথা। যদিও এই ব্যথা কোভিডের অন্য রূপগুলির ক্ষেত্রে বেশি মাত্রায় হয়েছিল। ওমিক্রনে তা কম
- কাঁপুনি দিয়ে শীত করা
- জ্বর
- মাথা ঘোরার সমস্যাও অনেকেরই হচ্ছে এর ফলে
- চোখ জ্বালার মতো সমস্যাও অনেকেরই হচ্ছে এর ফলে
- কিছু মনে রাখতে না পারা। কথা বলার সময়ে প্রয়োজনীয় শব্দ খুঁজে না পাওয়া
- স্বাদ-গন্ধের বোধ বদলে যাওয়া
- শরীরের নানা জায়গায় গ্ল্যান্ড ফুলে যাওয়া
- বুকে ব্যথা
- কানে ব্যথা
মোটামুটি এগুলিই ওমিক্রন সংক্রমণের লক্ষণ। ইতিমধ্যেই সরকারি ভাবে বলা হয়েছে, উপসর্গহীন যাঁরা, তাঁদের শুধ🔯ুমাত্রℱ নিশ্চিত হওয়ার জন্য কোভিড পরীক্ষা করানোর দরকার নেই।
তবে দরকারে কোভিড পরীক্ষা করানোর কথাও বলা হয়েছে। তার আগে এই উপসর্গগুলি মৃদু ভꦰাবে দেখা গেলেও বোঝা যেতে পারে ওমিক্রন সংক্রমণ হয়েছে শরীরে।