ফাইজারের তৈরি প্যাক্সলোভিড অ্যান্টিভাইরাল কোভিডের হারকে কমতির দিকে নিয়ে যাচ্ছে। এমনই বলছে এক নতুন গবেষণা। এই বিশেষ অ্যান্টিভাইরাল কোভিডে মৃত্যু ও কোভিড পরবর্তী অসুস্থতার হার কমিয়ে দিচ্ছไে বলে জানাচ্ছে, ‘ভিএ সেন্ট লুইস স্টেট কেয়ার সিস্টেম’। সদ্য medRxiv সার্ভারে তাদের গবেষণা প্রকাশিত হয়েছে।
গবেষণা বলছে, এই অ্যান্টিভাইরালের ব্যবহার কোভিডের মতো সমস্যা থেকে বিপন্মুক্তই শুধু করবে না, কোভিডের পরবর্তী সময়ে নানান দুর্যোগ কাটিয়ে দিতে সমর্থ। ডিপার্টমেন্ট অফ ভেটারেন্স অ্যাফেয়ার্সের এরিক টপ𒐪ল বলছেন, ‘ এই গবেষণার আগে পর্যন্ত আমরা জানতাম যে, কোভিডের সংক্রমণ কমালেই একমাত্র লং কোভিড কাটানো যায়।’ তিনি বলছেন, বুস্টার ও ভ্যাকসিনেশন সেই কাজ ভালোভাবে করছে। তাতে ৩০ থেকে ৫০ শতাংশ নিরাপত্তাও মিলেছে। লং কোভিডের ফলে বিশ্বে ১৫০ মিলিয়ন মানুষ অসুস্থ হয়েছেন। বিশেষজ্💦ঞরা বলছেন, লং কোভিডের উপসর্গের কারণ এখনও সঠিকভাবে কেউ জানে না।
এদিকে, প্যাক্সলোভিড নিয়ে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ৯,২১৭ কোভিড রোগীর উপর তার পরীক্ষা করা হয়েছে, তাঁদের কোভিডের প্থম সপ্তাহেই ওই অ্যান্টিভাইরাল ওষুধ দেওয়া হয়, তাতে তাঁরা সুস্থ হ📖য়ে উঠেছেন। দেখা গিয়েছে, ৪৭,১২৩ জন কোভিড রোগী যাঁদের প্যাক্সলোভিড দেওয়া হয়নি, তাঁরা অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। বলা হচ্ছে, ৬০ বছরের উপরের রোগীদের প্যাক্সলোভিডের উপকারিতা সবচেয়ে বেশি বোঝা যায়। তবে ৫০ বছরের নিচের রোগীদের ক্ষেত্রে এটি কতটা কার্যকরী তা এখনও বোঝা যায়নি। সেভাবে খুব বেশি উপকারিতার তথ্য সামনে আসেনি এই বয়সকালের রোগীদের ক্ষেত্রে। গবেষকরা বলছেন, প্যাক্সলোভিড গ্রহণের ফলে হার্টরেটের অস্বাভাবিকতা, রক্ত জমাট বাঁধা শিয়ার, এমন সমস্যা সবজেই কেটে যেতে দেখা যাচ্ছে রোগীদের মধ্যে।