চকোলেটে বিপজ্জনক মাত্রায় সীসা রয়েছে বলে দাবি করছে একটি কনজিউমার রিপোর্ট। একাধিক চকোলেট সামগ্রীতে এই ൲সীসা ও ক্য়াডমিয়াম পাওয়া গিয়েছে বলে রিপোর্টে দাবি করা হয়েছে। এই ধরনের হেভি মেটালকে চকোলেট থেকে সরানোর ব্যাপারে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
৪৮ টি চকোলেট সামগ্রীর মধ্যে অন্তত ১৬টিতে সীসার উপস্থিতি পাওয়া গিয়েছে। বিভিন্ন সংস্থার চকোলেটেই এটা রয়েছে বলে খবর। মূলত সাতটি পর্যায়ের চকোলেটে এই পরীক্ষা চালানো হয়েছিল। তার মধ্যে ডার্ক চকোলেট, মিল্ক চকোলেট, ক🧸োকোয়া পাউডার꧒, চকোলেট চিপস, মিক্স ফর ব্রাউনিস, চকোলেট কেক ও হট চকোলেট।
এদিকে বিজ্ঞানীরা পরীক্ষা করে দেখেন সেখানে সীসার উপস্থিতি রয়েছে। এমনকী ট্রেডার জো, নেসলে, স্টারবাকসের হট চকোলেট🌌 মিক্সেও এই সব পাওয়া গিয়েছে। তবে মিল্ক চকোলেট বারে বেশি মাত্রায় ধাতব উপাদান নেই।
এদিকে রিপোর্টে বলা হচ্ছে, এই ধরনের চকোলেট বেশিমাত্রায় খেলে নার্ভাস সিস্টেমে সমস্যা হতে পারে। কিডনির সমস্যা হতে পা🦩রে। এমনকী শিশু ও গর্ভবতী মহিলাদেরও অত্যন্ত সমস্যা হতে পারে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও কমে যেতে পারে। ওয়ালমার্টের ডার্ক চকোলেট ও হট চকোলেটেও এই ধরনের উপাদান পাওয়া গিয়েছে বলে খবর।
এমনকী ২৮টির মধ্য়ে ২৩টি ডার্ক চকোলেটের নমুনাতে অতিরিক্ত মাত্রায় সীসা ও ক্য়াডমিয়াম রয়েছে বলে খবর। সেক্ষেত্রে এগুলি বেশি মাত্রায় খেলে বড়সর স্বাস্থ্যহানি হতে পারে। এদিকে গত মার্চ মাসে হার্সের প্রধান ফিনান্সিয়াল আধিকারিক স্টিভ ভসকুইল জানিয়েছিলেন, এই ধ💟রনের সীসা ও ক্যাডমিয়ামের পরিমাণ কমানোর চেষ্টা আমরা করছি। তাঁদের দাবি এই ধরনের উপাদান মাটিতেই থাকে। সেটা প্রাকৃতিকভাবেই চকোলেটে চলে আসে। খবর একাধিক সংবাদমাধ্যম সূত্রে।
এদিকে শিশুদের কাছে চকোলেট অত্যন্ত প্রিয়। অনেকে ডার্ক চকোলেটও খান। কিন্তু পরিস্থিতি যা ত🔥াতে ডার্ক চকোলেট অতিরিক্ত খেলে সমস্যা হতে পারে। কারণ কোন টাতে অতিরিক্ত পরিমাণ সীসা আছে সেটা বাইরে থেকে দেখে বোঝা সম্ভব নয়। সেক্ষেত্রে এক্ষেত্রে সতর্ক হওয়া যেতেই পারে।