গরম মানেই ফলের রাজা আমের মরশুম! গরমের শুর𒊎ুর থেকেই কাঁচা আমের টক বা ডাল দিয়ে শুরু হয় বাঙালির রসনা তৃপ্তি। এরপর পাকা আমের মরশুম শুরু হতেই দেখা যায় বিভিন্ন নামী আমের রসে মজে যান অনেকেই। তবে নিউট্রিশিয়ানরা বলছেন, আম খুব বেশি খাওয়া উচিত নয়। বেশি আম খেলে শরীরে নানান ধরনের জটিলতা তৈরি হয়। যদিও আমে রয়েছে একাধিক পুষ্টিগুণ যা শরীরকে ꩵপুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ করে। তবে বেশি আম খাওয়ার ক্ষতিকারক দিকও কিছু কম নেই।
আমের উপকারিতা:- আমের সমালোচনা শুনলেই বহু আম-প্রেমী ক্ষুব্ধ হন! সেদিক থেরকে এমন ফল-রাজের সমালোচনা করার আগে দেখে নেওয়া যাক, আমের গুণাগুণ। আমে রয়েছে ভিটামিন, এ,বি, সি এবং ই। এ꧂ছাড়াও রয়েছে পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, কপার। যা বিভিন্ন রোগের সঙ্গে লড়াইতে সাহায্য করে।
আম বেশি খেলে কী হতে পারে?
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আম বেশি খেলে শরীরে একাধিক সমস্যা তৈরি হয়। গরমে অনেকেই আম বেশি খেয়ে ফেলার লোভ সামলাতে পারেন না। আর তার জেরেই তৈরি হয় নানান শারীরিক সমস্যা। একনজরে দেখা যাক, আম বেশি খেলে কী কী ধরনের সমস্যা শরীরে তৈরি হতে পারে। 💙 'সুইগি'তে কফি অর্ডার করেছিলেন ব্য𒀰ক্তি, ডেলিভারি এজেন্ট বুক করলেন 'ডানজো'!
- আম বেশি খেলেই শরীরে বেড়ে যায় মেদ। ফলে যদি ডায়েটে🧸 থাকেন,তাহলে বেশি আম না খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন বহু ডায়েটেশ🍌িয়ানরা।
-আম বেশি খেলে ত্বকে ব়্যাশ বের হওয়ার সমস্যা দেখা যায়। অনেক সময় ব্রণও বেশি বের হতে খাকে আম খেতে থাকলে। এই পানীয়টি রোজ পান করলেই হু হু করে ঝরবে মেদ!'বেলি ফ্যাট' আর ভোগাবে𝄹 না, কিছু টিপস
-আম বౠেশি খাওয়ার ফল🃏ে আমাশয়ের মতো সমস্যা শরীরে দানা বাঁধে।
-আম খেলেই শরীরে ব্লাড সুগার বেড়ে যাওয়ার সম্ভাব𒉰না থাকে। এতে মধুমেহ রোগ বাড়তে থাকে। ফলে আমের পꦿ্রতি লোভ থাকলে তা নিয়ন্ত্রণে রাখা প্রয়োজন।
-আম থেকে অনেকেরই 'আমবাত' বা অ্যালার্জি হয়। ত্বক লাল হয়🧸ে ফুলে ওঠে। সেই দিক থেকে বেশি আম খাওয়া থেকে সাবধান হওয়া প্রয়োজন।