একজন মানুষের বৃদ্ধি, বিকাশ, শরীরবৃত্তীয় নানান ক্রিয়ার ক্ষেত্রে খুবই গুরুত্বপূর্ণ থাইরয়েড গ্রন্থি ও তা থেকে নিঃসৃত থাইরয়েড হরমোন। গলার সামনের অংশে এই গ্রন্থিটি থাকে। বলা হচ্ছে শতাংশের বিচারে মহিলারাই এই সমস্যায় সবচেয়ে বেশি জর্জরিত। এই গ্রন্থিকে কেন্দ্র করে যে সমস্যা তৈরি 🐓হয় শরীরে তার প্রভাবে শরীরে কোন কোন জটিলতা দানা বাঁধে দেখা যাক।
থাইরয়েড সম্পর্কে তথ্য
উল্লেখ্য, থাইরয়েড গ্রন্থি ঘিরে নানান সমস্যা দেখা যায়। যদি থাইরক্সিন হরমোন তৈরিতে ঘাটতি থাকে, তাহলে তা হাইপো থাইরয়েডিজম। আবার তার উল্টোটা হলে, অর্থাৎ থাইরোক্সিন যদি অতিরিক্ত পরিমাণে নিঃসরণ হতে থাকে, তাহলে হাইপারথাইরয়েডিজম হয়ে থাকে। দেখে নেওয়া যাক এই দুটি মূল সমস্যার কিছু দিক। অর্থ, সম্পত্তি, মান, যশ নিয়ে এক বছর সৌভাগ্য তুঙ্গ𒀰ে থাকবে এই রাশিগুল🍸ির!
হাইপোথাইরয়েডিজম- থাইরয়েডের সবচেয়ে পরিচিত সমস্যা হল হাইপোথাইরয়েডিজম। মহিলারা সাধারণত এই সমস্যায় পুরুষদের তুলনায় বেশি আক্রান্ত হয়ে থাকেন। বলা হয় থাইরয়েজ স্টিমুলেটিং হরমোন বা টিএসএইচের তারতম্যই এই আসল কারণ। বলা হয়, মেটারনাল হাইপোথাইরয়েডিজম অনেকটাই ঝুঁকিপূর্ণ একটি ঘ📖টনা। এতে অটো ইমিউন সিস্টেম একটি বড় ঘটনা। থাইরয়েড গ্রন্থিতে প্রদাহ হল🀅ে তাকে বলা হয় হাইপার থাইরয়েডিজম। এটিকে গ্রেভস ডিজিজও বলা হয়। এক্ষেত্রে গয়টারের মতো সমস্যা যেমন থাকে, তেমনই ডাউন সিন্ড্রোম নিয়ে সন্তান জন্মের সমস্যাও থাকে।
হাইপারথাইরয়েডিজম- হাইপারথাইরয়েডিজমে ওজন কমে যাওয়া, অতিরিꦜক্ত ঘাম, ওজন কমে যাওয়া, পাতলা পায়খানার মতো সমস্যা দেখা যায়। এই সমস্যার উপসর্গগুলি হল ঘুমহীন ভাব, খুবই নার্ভাস থাকা, গরম সহ্য করতে না পারা। এছাড়াও হৃদস্পন্দন এই সময় বেড়ে যায়। স্ট্রেস💞, সংক্রমণ, প্রদাহ থেকে এই সমস্যা হতে পারে।
থাইরয়েড নিয়ে স🌃তর্ক হতে গেলে কী কী লক্ষ্য করতে হবে?
যদি মাংস পেশীতে টান ধরতে থাকে, জয়েন্টে ব্যথা অনুভূত হয়, তাহলে এই থাইরয়েড খুবই জরুরি। অনেক সময় থাইরয়েড বেড়ে গেলে শরীর ক্লান্ত লাগে। থাইরয়েডের সঙ্গে গলার বিভিন্ন সমস্যা দেখা যায়। এতে গলা ধরে যেতে পারে। গলার আওয়াজেও পরিবর্তন হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। অনেকেরই এই রোগে প্রচুর পরিমাণে চুল𒁏 উঠে যায়। এদিকে, মহিলাদের ক্ষেত্রে যদি পরিয়ড ঠিকঠাক না হয়, সেক্ষেত্রেও থাইরয়েড নিয়ে সতর্ক হওয়া উচিত।