সমুদ্র বললেই আপনার মা🧸꧑থায় আসে দীঘা-পুরী-মন্দারমনি? ওড়িশার এই বিচের নাম হয়তো আপনিও শুনেছেন, তবে কখনও যাওয়া হয়নি। ভিড় ভাট্টা অনেক কম, বিচটাও খুব পরিষ্কার। আর এখানে সমুদ্র পুরীর মতোই নীল, তবে জল আরও স্বচ্ছ। আজ চলুন আপনাদের গোপালপুর ঘুরতে যাওয়ার তথ্য দেব।
ওড়িশার গঞ্জাম জেলায় অবস্থিত গোপালপুর বিচ। পুরী থেকে দূরত্ব ১🐷৭১ কিলোমিটার। গাড়িতে সময় লাগে চার ঘণ্টার মতো। তবে সরাসরি ট্রেনে চলে যেতে পারেন গোপালপুর। নিকটবর্তী স্টেশন বেরহামপুর।
আপনি যদি সমুদ্রপ্রেমী হয়ে থাকেন তাহলে গোপালপুর আপনার ভালো লাগ🐟বেই। নির্জনে সময় কাটানোর এটা সেরা 🧜জায়গা। সমুদ্রের সামনে বসে ঢেউয়ের আনাগোনা দেখতে দেখতে কখন যে সময় কেটে যাবে নিজেই বুঝতে পারবেন না। আর সঙ্গে বাজেট বেশি থাকলে নিয়ে সমুদ্রমুখী কোনও হোটেল। তাহলে ঘোরার আনন্দ আরও কয়েক ধাপ বেড়ে যাবে। বিশেষ করে এই বর্ষায়। ঘরে বসেই মজা নিতে পারবেন উত্তাল সমুদ্রের
কী দেখবেন:
গোপালপুরের প্রধান আকর্ষণ কিন্তু সমুদ্র। তাই সেখানেই বেশি সময় কাটান। পায়ে পায়ে দেখে নিন বিচের ধারে বসা দোকান। যেখানে পেয়ে যাবেন ঝিনুক দিয়ে তৈরি গয়না, ঘর সাজানোর জিনিস। অবশ্য সাইটসিং করার জায়গাও পেয়ে যাবেন। রয়েছে নির্মল ঝোরা, নারায়নী মন্দির। আরও পড়ুন: সপ্তাহের শেಌষে টানা তিন দিন ছুটি! হাতে হাজার ৫ থা🍰কলেই ঘুরে আসুন এই জায়গাগুলি থেকে
১ ঘণ্টা দ🅺ূরে রয়েছে ভার্জিন বিচ সোনাপুরে। ওড়িশার সবচেয়ে সুন্দর বিচ বললেও ভুল বলা হয় না। কাছের মানুষদের সঙ্গে যারা একান্তে সময় কাটাতে চান তাঁদের জন্য এই বিচ আদর্শ। সকাল সকাল গোপালপুর থেকে চলে আসলে এখানে গোটা দিন কাটিয়ে নিতে পারেন।
চলে যেতে পারেন সোজা রম্ভায়। চিলকা লেকে ঢোকার এটি আরেকটা পথ। এখান থেকে নিতে পারেন চিলকার গাইডেড ট্যুর। স্পিড বোটে করে ঘুরে নিতে পারেন চিলকার পান্না সবুজ জলের মাঝে। কাছেই বারকুল। সেখান থেকে বোটে করে কালিজয়ী মন্দির, সি মাউথ, নলবন যাওয়া যায়। আরও পড়ুন: ১৫ অগস্টের ছুটিতে চলুন ঝিলিমিলি! শাল-শিম💛ুলের🐻 জঙ্গলে বৃষ্টির মজা নিন ট্রি-হাউজে
বিকেল বিকেল চলে যান টামপারা লেক। যদিও এটা প্রাকৃতিক নয়, মানুষের হাতে তৈরি। তবে এখান থেকে সূর্যাস্ত খুব মায়াবী। তাই গো🌄পালপুর এলে মিস করবেন না। এই লেকেও বোটিং করার সুবিধে রয়েছে।