যে গল্প পর্দায় দেখে ঝটপট কম সময়ে জেনে নেওয়া যায়, তা বইয়ের পাতা উল্টে পুরোটা পড়ে নিতে অনেকেই স্বস্তি বোধ করেন না! তবে, যাঁরা বই পড়তে ভালবাসেন তাঁরা জানেন, একটি কাহিনির প্রতিটি পর্ব পরতে পরতে উপভোগ করার মজা কতটা! বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বই পড়া শুধুমাত্র নিজജের আনন্দের জন্যই কার্যকর হয়না, বরং তারই সঙ্গে একজন ব্যক্তির মানসিক স্বাস্থ্যের ক্ষেত্রেও উপকারি হয় বই পড়া। বাড়িতে ছোটদের সঙ্গে বড়রা বসে বই পড়লে ছোটদের মধ্যেও একাধিক ক্ষমতা উন্নিত হয়। দেখে নেও🐭য়া যাক বই পড়লে মানসিক স্বাস্থ্যের কোন কোন উন্নতি হয়।
সমস্ত অনুভূতি জাগ্রত হয়
সুবেনিয়ার পাবলিশার্সের ডিরেক্টর ভরত শর্মা বলছেন, 'প্রতিটি অনুভূতি পরস্পর নির্ভর করে একটি মেমরি প্যাকেজ তৈরি করে। এতে শিশুরা যা শিখেছে তা মনে রাখতে সাহায্য করে।' তিনি বলছেন, বই পড়লে একইসঙ্গে দেখার, অনুভব করার, কল্পনা করার, শোনার উপলব্ধিগুলি আরও বেশি উস্কানি পায়। সবচেয়ে বড় বিষয় হল, বই পড়লে মনে রাখার ক্ষমতাও বাড়ে বলে দাবি করছেন ভরত শর্মা। আরও পড়ুন-কোনদিকে মুখ করে রান্না করলে সং🔴সারে স༺মৃদ্ধি-সম্পত্তি বেড়ে যায় ? কিছু বাস্তুটিপস
বাড়ে বুদ্ধিমত্তা
মেন্টাল হেল্থ কাউন্সেলার অরউবা কবীর বলছ🌱েন, বই পড়লে একজনের মধ্যে বহু তথ্যের সম্মেলনে যেমন জ্ঞান বিকশিত হয়, তেমনই সেই ব্যক্তির যুক্তিবোধ বাড়ে। আসে বুদ্ধিমত্তা। ফলে বইতে পড়া বিভিন্ন জিনিস বাস্তবিক জীবনে ইতিবাচকভাবে প্রয়োগ করে অনেকেই উপকার পান। বই পড়লে প্রত্যুৎপন্নমতিত্তও বাড়ে বলে মনে করা হয়।