অফিসের ব্যস্ততা, সংসারের কাজ, একাধিক ঝক্কি পোহাতে গিয়ে অনেকেরই রোজ বাজার যাওয়া হয় না। ফলে গোটা সপ্তাহের বাজার অনেকে একদিন কিংবা দুদিনে 🌳করেন। তারপর বাকি জিনিস ফ্রিজে রেখে দেন। ওটাই তারপর গোটা সপ্তাহ ধরে ব্যবহার করেন। অনেকে তো আবার মাসকাবারির অনেক জিনিস যেমন মশলা, ইত্যাদি কিনে ফ্রিজে চালান করে দেন, সেটাই গোটা মাস কিংবা তার বꦜেশি সময় ধরে চলে। কিন্তু জানেন কি এমন অনেক খাবার আছে যেগুলো ফ্রিজে রাখা উচিত নয়। কিংবা ফ্রিজে রেখে খাওয়া উচিত নয়। আসলে যে কোনও খাবারই বেশিদিন ফ্রিজে রেখে খেলে যেমন তার স্বাদ বদলায় তেমনই গুণমানের অবনমন ঘটে। এছাড়াও একাধিক সমস্যা আছে। আসুন দেখে নেওয়া যাক কোন খাবার ফ্রিজে রেখে খাবেন না আর কেন।
কোন খাবার ফ্রিজে রাখবেন না দেখে নিন:
১. রসুন: মনের ভুলেও ফ্রিজে রসুন রাখবেন না। এ🎀তে তার স্বাদ নষ্ট তো হয়ই, সঙ্গে দ্রুত খারাপ হয়ে যায়। ত🌳াই রুম টেম্পারেচারে রাখুন এটাকে।
২. ড্রাই ফ্রুট: বাদাম বা☂ ড্রাই ফ্রুট কখনও ফ্রিজে রাখবেন না। তার থেকে বরং এগুলোকে আলাদা রুম টেম্পারেচারে কোনও কৌটোয় ভরে রাখুন।
৩. কফি: কফি ফ্রিজে রাখেন? আর নয়। এটা ফ্রিজে রাখলে জমে তো যাবেই, সঙ্গে নষ্ট হবে স্বা🦹দ। তাই এমনই বাইরে রাখুন সাধারণ তাপমাত্রায়।
৪. মধু এবং জ্যাম: এই দুই উপকরণ কখনই ফ্রিজে রা𒀰খবেন না। মধু ফ্রিজে রাখলে সেটা জমে যেতে পারে।🌺 আর মধু জমে গেলে সেটা খাওয়া যায় না। আর অন্যদিকে জেলি বা জ্যামে যেহেতু অনেক প্রিজারভেটিভস থাকে সেহেতু এটা এমনই রাখা যায়। ফ্রিজে রাখার প্রয়োজন নেই।
৫. সস এবং আচার: সস এবং আচারেওর থাকে প্রিজারভেটি🌳ভস, তাই এটাকেও আলাদা করে আর ফ্রিজে রাখার প্রয়োজন নেই। বরং সাধারণ তাপমাত্রায় রাখলে এগুলো দীর্ঘদিন ভালো থাকে।
৬. আলু এবং পেঁয়াজ: এই দুই সবজিও কখনও ফ্রিজে রাখবেন না। কারণ পেঁয়াজ ফ্রিজে রাখা মানে গন্ধ হ𒁃য়ে যাওয়া গোটা ফ্রিজে। আর তাছাড়াও ফ্রিজে পেঁয়াজ রাখলে সেটা শুকিয়ে যায় দ্রুত। অন্যদিকে যেহেতু আলুতে কার্বোহাইড্রেট থাকে, সেহেতু এটা ফ্রিজে রাখলে এটা স্বাদ নষ্ট হতে পারে। তাই এই দুই সবজিকে ঝুড়িতে করে রাখুন।
৭. টমেটো: টমেটোকে সবসময় এমন জায়গায় র♚াখা উচিত যেখানে বাতাস চলাচল করতে পারে। ফ্রিজে🌄 রাখবেন না এটাকে।
৮. কলা: কলাও কখন ফ্রিজে রাখবেন না। বাইরে সাধারণ তাপমাত্রায় রাখুন এতে দীর্ঘদিন ভালো থাকবে। ফ্রিজে রাখলে কলা কা𝐆লো হয়ে যায়।