নতুন রূপে সেজে উঠছে পুরীর জগন্নাথ মন্দির। এই মন্দিরের নতুন করিডর উদ্বোধন হবে আগামী ১৭ জানুয়ারি। মুখ্যমন্ত্রী নবীন পট্টনায়েক এই ক🤪রিডরের উদ্বোধন করবেন। নতুন এই করিডরে একসঙ্গে ৩ হাজার পুণ্যার্থী যাতায়াত করতে পারবেন। সেখানে পুণ্যার্থীদের নিরাপত্তার জন্য থাকবে ১৩৫টি উন্নত মানের সিসিটিভি। এছাড়াও থাকছে মুখ চিহ্নিতকরণ ক্যামেরা।
পুরীর পুলিশ সুপার কানওয়ার বিশাল সিং জানান, এই ক্যামেরাগুলি অত্যাধুনিক ♔প্রযুক্তি সম্পন্ন। এর মাধ্যমে দূর পর্যন্ত সবকিছু স্পষ্ট দেখা যাবে৷ তিনি জানান, এই ক্যামেরাগুলির মাধ্যমে শুধুমাত্র পুণ্যার্থীদের নিরাপত্তা দেওয়াই সম্ভব হবে না, ক্যামেরাগুলির মাধ্যমে অপরাধীদের শনাক্ত করা এবং ওয়ান্টেড দুষ্কৃতীদের গতিবিধি সম্পর্কেও জানতে সাহায্য করবে। তিনি জানান, এই হেরিটেজ করিডরে সর্বাধুনিক প্রযুক্তি, যন্ত্র এবং প্রশিক্ষিত লোকজন ব্যবহার করে সর্বোচ্চ স্তরের নিরাপত্তা দেওয়া হবে। এই ক্যামেরাগুলির মুখ শনাক্তকরণের ক্ষমতা রয়েছে। পুলিশের আইজি আশিস সিং এবং পুরীর এসপি শুক্রবার শ্রী জগন্নাথ পরিক্রমা প্রকল্পে এই করিডর উদ্বোধনের জন্য নিরাপত্তা ব্যবস্থা খতিয়ে দেখেন। ১৫ জানুয়ারি থেকে শুরু হওয়া ৩ দিনের যজ্ঞের জন্য শুক্রবার থেকে বিভিন্ন ধর্মীয় কার্যক্রম শুরু হয়েছে। মন্দির প্রশাসন জানিয়েছে, শুক্রবার সন্ধ্যায় পুরীর রাজা দিব্যসিং দেবের রাজপ্রাসাদে আচার্য বরুণ ও অঙ্কুর রোপন পুজো করা হয়েছিল।
আইজি আসিশ সিং জানান, যজ্ঞপূর্ব পবিত্র কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা করা হয়েছে। যজ্ঞ মণ্ডপ এবং বেদ পাঠ ᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚজায়গার নিরাপত্তা, পবিত্রতা এবং নিয়ন্ত্রণের জন্য পর্যাপ্ত বাহিনী ও অফিসার মোতায়েন করা হবে। পুরীর এসপির জানান, ১৭ জানুয়ারি প্রকল্পের উদ্বোধনের দিন একটি বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা চূড়ান্ত করা হয়েছে। তিনি বলেন, আপাতত হেরিটেজ করিডরের ধর্মীয় কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা ও নিরাপত্তার জন্য পুলিশ বাহিনীর ৫ এএসপি, ১০ জন ডিএসপি, ৩০ ইন্সপেক্টর এবং ১৪০ জন এসআই/এএসআই মোতায়েন করা হয়েছে। মন্দিরে দর্শন ব্যবস্থার সুবিধার জন্য পুলিশ বাহিনী এবং অফিসার বাড়ানোর উপর জোর দেওয়া 💎হচ্ছে।