বাল্টিমোরে একটি ব্রিজে ধাক্কা মেরেছিল একটি পণ্যবাহী জাহাজ। শ্রীলঙ্কার দিকে যাচ্ছিল জাহাজটি। ২৬ মার্চ জাহাজটি ধাক্কা দেয় ব্রিজে। পাটাপস্কো নদীপথে যাচ্ছিল জাহাজটি। ওই জাহাজে সব মিলিয়ে ২১ জন ক্রু ছিলেন। তার মধ🥃্য়ে ২০জনই ছিলেন ভারতীয়। আর সূত্রের খবর, ওই ২০জন ভারতীয় এখনও ওই জাহাজেই আটকে রয়েছেন বলে খবর।
বাল্টিমোর আন্তর্জাতিক সিফেয়ারার্স সেন্টারের এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর জোসুয়া মে🔯সিক পিটিআইকে জানিয়েছেন, আমি যেটা জানি যে তাঁরা ঠিকঠাকই আছেন। তাদের সবরকম সহায়তা করা হচ্ছে।
তিনি জানিয়েছেন, হোয়াটস অ্যাপের মাধ্য়মে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখা হচ্ছে। সেই সঙ্গেই তিনি জানিয়েছেন ওদের কাছে কিছু দিতে হবে কি না সেটা জানার জন্য 🦋আমি ওদඣের সঙ্গে যোগাযোগ করব। এদিক সেটা হল মূলত একটি নন প্রফিট সংস্থা। তারা নাবিকদের মঙ্গলের জন্য় কাজ করে। তাদের পাশে থাকে।
এদিকে দিল্লিতে থাকা ভারতের বিদেশমন্ত্রক জানিয়েছে, ওই কার্গো জাহাজ ডালিতে ২০জন ভারতীয়র সঙ্গে যোগাযোগ রাখা হচ্ছে। ভারতীয় দূতা𝓡বাস তাদের সম্পর্কে খোঁজখবর নিচ্ছে। স্থানীয় কর্তৃপক্ষের সঙ্গেও যোগাযোগ রাখা হচ্ছ🐻ে।
ভারতের বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল জানিয়েছেন, ২১জন ক্রু মেম্বার রয়েছে। তার মধ্য়ে ২০জনই ভারতীয়। তারা সকলেই ঠিকঠাক রয়েছেন। তাদের মধ্য়ে একজন সামান্য আহত হয়েছিলেন। তার জখম স্থানে সেলাই করত𒅌ে হয়েছে। তিনি আবার জাহাজে চলে গিয়েছেন।
এদিকে ব্রিজকাণ্ডের জেরে আর যে আটটি জাহাজ আটকে পড়েছে তাদের সঙ্গেও যোগাযোগ রাখছেন মে💯সিক।
অন্যদিকে মঙ্গলবার শিপ ম্যানেজমেন্ট সংস্থা সিনার্জ মেরিন গ্রুপের তরফে একটি বিবৃতিতে জানানো হয়েছিল, জাহাজে দুই পাইলট-সহ মোট ২২ জন কর্মী ছিলেন। তাঁদের সকলেই ভারতীয়। দুর্ঘটনার পরে সকলেরই খোঁজ পাওয়া গিয়েছে। কোনও চোট-আঘাতের খবর মেলেনি। আর দুর্ঘটনার ফলে জাহাজ থেকে কোনও সামগ্রী পড়ে গিয়ে দূষণের ঘটনা ঘটেনি বলে ওই শিপ ম্যানেজমেন্ট সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে। ♓তারইমধ্যে মেরিল্যান্ডের গভর্নর ওয়েস মুরে জানিয়েছেন যে দুর্ঘটনার ঠিক আগে ওই পণ্যবাহী জাহাজে🏅র বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গিয়েছিল। সাহায্য চেয়ে অনুরোধও করা হয়েছিল। আর তারপরই ফ্রান্সি স্কট কি ব্রিজে ধাক্কা মেরেছিল পণ্যবাহী জাহাজ ডালি।
তবে দিল্লিতে থাকা ভারতের বিদেশমন্ত্রক জানিয়েছে, ওই কার্গো জা🙈হাজ ডালিতে ২০জন ভারতীয়র সঙ্গে যꦚোগাযোগ রাখা হচ্ছে। ভারতীয় দূতাবাস তাদের সম্পর্কে খোঁজখবর নিচ্ছে। স্থানীয় কর্তৃপক্ষের সঙ্গেও যোগাযোগ রাখা হচ্ছে।