এগিয়ে আসছে জাওয়াদ ঘূর্ণিঝড়। বাংলায় প্রভাব না পড়লেও সমস্যা তৈরি হতে পারে ওড়িশায়। আর তার জেরেই আগাম ব্যবস্থা নিল ওড়িশা প্রশাসন। ২৭৬জন গর্ভবতী মহিলাকে নীচু এলাকা থেকে সরিয়ে দেওয়ার উদ্যোগ নিল প্রশাসন। স্পেশাল রিলিফ কমিশনার প্রদীপ জেনা বলেন, সাইক্লোন কিছুটা দুর্বল হয়ে গিয়েছে। ওড়িশাতে গভীর নিম্নচাপের আকার নেবে। কিছুটা ভালো খবর। পুরী♑র সৈকতের কাছে যখন পৌঁছাবে তখন এটা দুর্বল হয়ে গভীর নিম্নচাপের আকার নেবে। আবহাওয়া দফতর সূত্রে এমটাই জানা গিয়েছে।
এদিকে প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, গঞ্জাম জেলায় ১৮৯জন গর্ভবতী মহিলাকে বিভিন্ন সরকারি হাসপাতালে রাখা হয়েছে। তার মধ্যে ১৭জন নিরাপদে শিশু প্রসব করেছেন। আরও ৭৩জনকে কেন্দ্রাপাড়া হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আরও ১৪জন গর্ভবতীকে ভর্তি করা হয়েছে পুরী হাসপাতালে। মূলত ঝড় বৃষ্টির সময় নীচু এলাকা প্লাবিত হলে গর্ভবতী মহিলারা সমস্যা পড়তে পারেন। তাঁদের উদ্ধার করার ক্ষেত্রেও কিছুটা সমস্যা হয়। তাছাড়া গর্ভস্থ শিশু ও মায়ের সুরক্ষার কথা মাথায় রেখে তাদের আগাম সরানোর ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেয় প্রশাসন। এদিকে আবহাওয়াবিদ উমা শঙ্কর দাস বলেন, উত্তর অন্ধ্র প্রদেশ- ওড়িশা উপকূলের দিকে আসার পরে ঝড়ের শক্তি অনেকটাই ক্ষয় হয়ে যাবে। এদিকে এদি🌜ন ঝড়ের আশঙ্কায় ওড়িশা সরকার ১৯টি জেলা স্কুল বন্ধ রেখেছিল প্রশাসন।