দিল্লির সদ্য নির্বাচিত ৭০ জন বিধায়কের মধ্যে ৩৭ জন তাঁদের ব♋িরুদ্ধে থাকা অপরাধের অভিযোগের কথা ঘোষণা করেছেন। অভিযোগের তালিকায় রয়েছে হত্যাকাণ্ড এবং ধর্ষণের মতো অপরাধ।
ওই সমস্ত বিধায়কের 🗹স্বীকারোক্তি পর্যালোচনা করে জানা গিয়েছে, তাঁদের মধ্যে মোট ৪৩ জনের বিরুদ্ধে রকমারি অপরাধের অভিযোগে মামলা বিচারাধীন রয়েছে। এমনই তথ্য জানিয়েছে অ্যাসোসিয়েশন ফর ডেমোক্র্যাটিক রিফর্মস নামে বেসরকারি সংস্থা।
সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, ৩৭ জনের মধ্যে ১৩ জন বিধায়ক ত🐟াঁদের বিরুদ্ধে নারী বিরোধী অভিযোগ রয়েছে বলে কবুল করেছেন। এই দলের একজনের বিরুদ্ধে রয়েছে ধর্ষণের অভিযোগ।
আরও পড়ুন: অপরাধে অভিযুক্তদের টিকিট দেওয়ার কারণ জানাতে সুপ্রিম নির্দেশ রাজনৈতিক দলদের
উল্লেখ্য, গত বিধানসভায় ২৪ জন বিধায়ক তাঁদের বিরুদ🅷্ধে অপরাধের অভিযোগে মামলা দায়ের হওয়ার কথা জানিয়েছিলেন।
সাম্প্রতিক সমীক্ষায় আরও জানা গিয়েছে, ৪৫ জন আপ বিধায়ক এবং ৭ জন বিজেপি বিধায়ক প্রত্যে🍌কে এক কোটি টাকার বেশি মূল্যের ব্যক্তিগত সম্পত্তির খতিয়ান পেশ করেছেন।
বড় রাজনৈতিক দলগুলির মধ্যে ৬২ জন আপ বিধায়কের গড় সম্পত্তির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১৪.৯৬ কোটি টাকা। 𓆉আট জন বিজেপি বিধায়কের সম্পত্তির গড় মূল্যায়ন দাঁড়িয়েছে ৯.১০ কোটি টাকায়।
মুন্ডকা কেন্দ্রে🔥 জয়ী আপ বিধায়ক ধরমপাল লাকড়ার ব্যক্তিগত সম্পত্তিরꩵ পরিমাণ ২৯২ কোটি টাকা। তিনিই দিল্লি বিধানসভার সবচেয়ে বিত্তবান সদস্য।
তাঁর পরেই রয়েছেন আর কে পুরমের বিধায়ক প্রমীলা টোকাস, যাঁর ব্যক্তিগ♔ত সম্পত্তির মূল্য বর্তমানে ৮০ কোটি টাকা। তৃতীয় স্থানে রয়েচেন প্যাটেল নগরের বিধায়ক রাজ কুমার আনন্দ, যাঁর ব্যক্তিগত সম্পত্তি রয়েছে ৭৮ কোটি টাকার।অন্য দিকে, বিধানসভার দরিদ্রতম বিধায়ক মঙ্গলপুরীর রাখি বিড়লার ব্যক্তিগত ঘোষিত সম্পত্তির পরিমাণ ৭৬,০০০ টাকা।