এই আছে এই নেই। বার বার লোডশেডিং। একেবারে তিতিবিরক্ত অবস্থা। তবে কর্ণাটকের শিবামোগা জেলার এক বাসিন্দা অবশ্য একটি উপায় বের করে ফেলেছেন। প্রায় রোজই দেখা যায় এম হনুমান্থাপ্পা নামে ওই যুবক হাতে একটি মিক্সি,কয়েকটি মোবাইল ফোন ও চার্জার নিয়ে তিনি সোজা ইলেকট্রিক অফিসে হাজꦡির হন। এমনকী কখনও অন্যের গাড়িতে চেপে, কখনও আবার হেঁটেই তিনি পৌঁছে যান ইলেকট্রিক অফিসে। কিন্তু কারণটা কী?
আসলে বাড়িতে লোডশেডিং থাকে বেশিরভাগ সময়। সেকারণ🔯ে তিনি ইলেকট্রিক অফিসে গিয়ে ফোনꦛে চার্জ দেন। মশলা পেষাই করেন। প্রায় ১০ মাস ধরে এটা চলছে। তবে বাড়ির এলাকায় যাতে লোডশেডিং না হয় সেব্যাপারে আবেদনও করেছেন তিনি।
বর্তমানে ৩-৪ ঘণ্টা করে কারেন্ট থাকে বাড়িতে। স্থানীয় বিধায়ককেও সমস্যার কথা জানিয়েছেন। কোথাও কিছু হয়নি। অগ🐬ত্যা ইলেকট্রিক অফিসে গিয়েই তিনি মশলা পেষাই, ফোন চার্জ দেওয়ার কাজ করেন। তবে এর পেছনেও আলাদা একটা গল্প আছে।
সূত্রের খবর, একবার বিদ্যুৎ দফতরের এক আধিকারিককে তিনি প্রশ্ন করেছিলেন, বাড়িতে কারেন্ট অফ। কীভাবে মশলা পিষব? কীভাবে ফোনে চার্জ দেব? এদিকে সেই সময় আধিকারিক রাগের বশে বলে দিয়েছিলেন, MESCOM অফিস👍ে চলে যান। ওখানেই মশলা পিষুন। আর যায় কোথায়? আধিকারিকের কথা মাথায় নিয়ে রোজ ইলেকট্﷽রিক অফিসে যাওয়া শুরু করেন তিনি।
তবে এর মধ্যেই তাঁর মশলা পেষাইয়ের ভিডিয়ো ভাইরাল হয়। আর তারপরই নড়েচড়ে বসে দফতর। কেন তিনি এভাবে সরকারি অফিসে মশলা পেষেন তার জবাবদিহি চেয়েছে ওপরমহল। আর তাকে আপাতত আসতে বাꦚরণ করা হয়েছে।