মৌলিক পাঠক
দেশের খনি থেকে উত্তোলিত কয়লার ভয়াবহ সংকট। আর সেই পরিস্থিতিতে এবার আমদানিকৃত কয়লার ব্যবহার বৃদ্ধির জন্য একাধিক পদক্ষে🍌প নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিল কেন্দ্রীয় সরকার। সম্প্রতি কেন্দ্রীয় পাওয়ার মিনিস্টার আর কে সিং গুজরাত সহ একাধিক রাজ্যের সরকারের আধিকারিকদের স𒐪ঙ্গে বৈঠক করেন। সেখানে ইনডিপেনডেন্ট পাওয়ার প্রোডিউসারসরাও ছিলেন মিটিংয়ে। সেখানে মন্ত্রী সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, পাওয়ার প্ল্যান্টগুলোতে দেশিয় কয়লার চাহিদা কমাতে হবে।
মূলত আমদানি করা কয়লা সাধারণত ৪ শতাংশ মিশিয়ে পাওয়ার প্ল্যান্টে ব্যবহার করা হয়। এবার সেটাই বাড়িয়ে ১০ শতাংশ করার ব্যাপারে বলা হয়েছে। মূলত পাওয়ার প্ল্য়ান্টগুলোতে যাতে কয়🎀লার মজুত ভাণ্ডার যথাযথ থাকে সেটাই নিশ্চিত করত🐻ে বলা হয়েছে। কারণ কয়লার ভাণ্ডার যথাযথ না থাকলে বড় সমস্য♒া হয়ে যেতে পারে বিদ্যুৎ উৎপ🅠াদনে।
গুজরাতের এক সরকারি আধিকারিকের মতে, ১১দিন মতো ব্যবহার করা যাবে এমন পর্যাপ্ত কয়লার স্টক রয়েছে পাওয়ার প্ল্যান্টগুলোতে। তবে গুজরাত সরকার যে পদ্ধতিতে সম🌠স্যা মেটানোর চেষ্টা করছে তা পঞ্জাব, হরিয়ানা, মহারাষ্ট্র, রাজস্থানের মতো রাজ্যগুলিকেও জানানোর ব্যাপারে বলা হয়েছে। মূলত ༒দেশিয় কয়লার চাহিদা কমানোর উপরই জোর দেওয়ার কৌশল নেওয়া হচ্ছে। সেক্ষেত্রে আমদানি করা কয়লা 🤡দিয়ে ঘাটতি মেটানোর উপর জোর দেওয়া হচ্ছে।
কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর পরামর্শ, এপ্রিল মাসে সবথেকে বেশি বিদ্যুতের চাহিদা হতে পারে। সেক্ষেত্রে কয়লার মজুত ঠিকঠাক রাখতে হবে। অন্যদিকে আদানি পাওয়ার, টাটা পাওয়ার, এসার পাওয়ারের মতো কোম্পানিগুলিকে কয়লা আমদানির 🔥ক্ষেত্রে একাধিক ছাড় দেওয়ার ব্যাপারেও চিন্তাভাবনা🐠 চলছে।