গ্রেটাᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚর কোচবিহার আন্দোলনের নেতা অনন্ত মহারাজ। সেই অনন্ত মহারাজ সোমবার রাজ্যসভার সদস্য হিসাবে শপথ নিলেন। এতদিন গ্রেটার কোচব🎀িহার আন্দোলনের নেতা হিসাবেই পরিচিত ছিলেন তিনি। তবে এদিন থেকে তাঁর অন্য পরিচয়। তিনি রাজ্যসভার সাংসদ। তবে কি পৃথক রাজ্যের দাবি থেকে সরে এলেন অনন্ত মহারাজ?
একেবারেই নয়। এদিন রাজ্যসভার সদস্য হিসাবে শপথ নেন তিনি। তার♑পরই তিনি তাঁর অবস্থান স্পষ্ট করলেন। তিনি সাংবাদিকদের সামনে কার্যত প্রথম দিনই জানিয়ে দিলেন গ্রেটার কোচবিহারের দাবি থেকে তিনি সরছেন না।
তিনি সংবাদ মাধ্যমকে জানিয়েছেন, বাংলা, অসম, বিহারের কিছু অংশ নিয়ে গ্রেটার কোচবিহার গঠন করতে হবে। আলাদা কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল তৈর﷽ি করতে হবে। কেন্দ্রীয় সরকারের সঙ্গে তি♕নি এনিয়ে আলোচনা করবেন বলেও জানিয়েছেন।
তবে সাংসদ হওয়ার আগেও অনন্ত মহারাজের মুখে শোনা যেত এই কথা। যখন যে সরকার কেন্দ্রে ক্ষমতায় এসেছে তখনই সেই সরকারের কাছে আর্জি নিয়ে হাজির হতেন মহারাজ। আর সেই🔴 কাগজপত্রই ছিল কার্যত অনন্ত মহারাজের অন্যতম অস্ত্র। তিনি এই কাগজ দেখিয়েই বছরের পর বছর ধরে অনুগামীদের মধ্য়ে জনꦏপ্রিয়তা বজায় রাখতেন। আর এখন সেই মহারাজ কেবলমাত্র গ্রেটার নেতা নন। তিনি এখন রাজ্যসভার সদস্য। তবে পৃথক রাজ্যের দাবি থেকে যে তিনি সরছেন না একথা কার্যত তিনি বুঝিয়ে দেন।
রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের মতে, অনন্ত মহারাজকে রাজ্যসভার সদস্য হিসাবে মনোনীত করে বিরাট চাল দিয়েছে বিজেপি। মূলত গ্রেটার ভোট, রাজবংশী ভোটকে নিজেদের দিকে রাখতে কৌশলী বিজেপি। কারণ সামনেই লোকসভা নির্বাচন। কিন্তু পৃথক রাজ্যের দাবি থেকে সরে গেলে গ্রেটার ভো🐟টও সরে যেতে পারে। এলাকায় অনন্ত মহারাজের জনপ্রিয়তাও কমতে পারে। সেকারণে পৃথক রাজ্যের দাবি থেকে সরলেন না অনন্ত মহারাজ। সেই দাবিকে জিইয়ে রেখেই তিনি সংসদে নতুন জার্নি শুরু করে দিলেন। এবার তিনি ক🥂োন পথে তরী ভাসান সেটাই দেখার।