বিশ্ব কল্যাণ পুরকায়স্থ
অসমের কাছারে হাইস্কুল লিভিং সার্টিফিকেট পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগ। কাছারের একটি স্কুলে এই প্রশ্নপত্র ফাঁস হয়ে যায় বলে অভিযোগ। একজন ছাত্রকে দ🅘েখা যায় পরীক্ষার সময় সে মোবাইল ব্যবহার করছে। হোয়াটস অ🅠্য়াপের মাধ্য়মে তাকে উত্তর সাপ্লাই করা হচ্ছিল।
এদিকে অভিযোগ সামনে ♛আসতেই রাজ্য়ের মুখ্যমন্ত্রী দ্রুত SEBA'র সচিব নারায়নরন নাথকে তলব করেন। যেখানে এই ধরনের অনিয়ম হয়েছে সেখানেജ পরীক্ষা বাতিল করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তবে এনিয়ে সেবার আধিকারিকদের প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।
সূত্রের খবর, সোমবার অঙ্কের পরীক্ষা শুরু হয়েছিল সকাল ৯টায়। এদিকে কাছারের একটি সেন্টারে সকাল ৯.২০মিনিটে এ💧কজন ছাত্র মোবাইল নিয়ে ধরা পড়ে। সে মোবাইল নিয়েই পরীক্ষায় বসে গিয়েছিল।
কাছারের ডেপুটি কমিশনার রোহন কুমার ঝা জানিয়েছেন, ওই ছাত্রের মোবাইল ফোনে দেখা গিয়েছে একটি হোয়াটস অ্যাপ♏ গ্রুপ রয়েছে। সেখানেই সে উত্তর পাচ্ছিল। তার পরীক্ষা সঙ্গে সঙ্গে বাতিল করা হয়েছে। ওপর মহলে এনিয়ে রিপোর্ট পাঠানো হয়েছে।
রোহন কুমার ঝা জানিয়েছেন, এটা সেভাবে প্রশ্নপত্র লিকের ঘটনা বলা যায় না। একটি বি𒈔চ্ছিন্ন ঘটনা। পরীক্ষা শুরু হওয়ার আগে যদি পাবলিক ডোমেনে প্রশ্ন পাওয়া যেত তবে সেটিকে প্রশ্নপত্র ফাঁস বলে উল্লেখ করা যেত। তবে তাকে বরখাস্ত করা হয়েছে। ওপরমহলে তার বিরুদ্ধে রিপোর্ট পাঠানো হয়েছে।একজনকে মোবাইল ফোন নিয়ে পাওয়া গিয়েছে। তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
গত ৩ মার্চ পরীক্ষা শুরু হয়েছিল। কাছারের একাধিক স্কুলে দেখা যায় পরীক্ꦦষার সময় বহিরাগতরা পাঁচিল টপকে ভেত🔯রে যাওয়ার চেষ্টা করছে। এরপর পুলিশ স্থা𓆏নীয় পাঁচজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তারা পরীক্ষাকেন্দ্রে উত্তর সাপ্লাই করছিল। কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, আর হায়ার সেকেন্ডারি স্কুলে ৩ মার্চের ইংরাজি পরীক্ষা বাতিল করা হয়েছে। এই পরীক্ষায় নানা অনিয়ম ধরা 🦄পড়েছে।
এর সঙ্গেই জানানো হয়েছে, ৬ মার্চের পরীক্🌳ষা বাতিল হতে পারে। তবে সেই সেন্টারেই বাতিল হবে যেখানে পরীক্ষার্থীরা মোবাইল ব্যবহার করেছিলেন।