স্বাধীনতার ৭৫ ༒বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে রাষ্ট্রপতি ভবনে আয়োজিত বৈঠক।আজাদি কা অমৃত মহোৎসব উপলক্ষ্যে আয়োজিত প্রধꩲানমন্ত্রীর সেই বৈঠকে বলার সুযোগ পেলেন অনেকেই। কিন্তু বাংলার মুখ্যমন্ত্রী সুযোগই পেলেন না বলার। এনিয়ে তীব্র ক্ষোভ তৃণমূলের অন্দরে। সূত্রের খবর, পাশে বসে বলার সুযোগ পেলেন বাংলার রাজ্যপাল। কিন্তু বলার সুযোগ পেলেন না মমতা। আমন্ত্রণ পাওয়ার পরেও তিনি বলতে পারেননি। এই ঘটনার জেরে তীব্র ক্ষোভ ছড়িয়েছে ঘাসফুল শিবিরে।
স্বাধীনতা আন্দোলনে বাংলার অবদান কিছুꦇ কম নয়। বিভিন্ন অনুষ্ঠানেও মমতা বীর স্বাধীনতা সংগ্রামীদের কথা তুলে ধরেন। কিন্তু জাতীয়ক্ষেত্রে আয়োজিত অনুষ্ঠানে সেই গৌরব গাথাকে তুলে ধরার সুযোগই তিনি পেলেন না।
স্বাধীনতার ৭৫ বছর উপলক্ষ্যেই এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছিল। সেখানে বাংলার তারকা প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়ও উপস্থি🦂ত ছিলেন। বিভিন্ন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী, রাজনৈতিক দলের ব্যক্তিত্বরাও হাজির ছিলেন স♚েই অনুষ্ঠানে। সিপিএমের সীতারাম ইয়েচুরিও উপস্থিত ছিলেন ওই অনুষ্ঠানে। আমন্ত্রিত ছিলেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রীও। একে একে বক্তব্য রাখছিলেন বিশিষ্টজনেরা। স্বাধীনতা আন্দোলনের নানা দিক তাঁরা তুলে ধরেন। বীর 🍒স্বাধীনতা সংগ্রামীদের প্রতি অন্তরের শ্রদ্ধা নিবেদন করেন তাঁরা। কীভাবে এই বছরকে স্মরণীয় করে রাখা হবে তারও কথা তুলে ধরেন অনেকেই। কিন্তু সেখানে বলার সুযোগই পেলেন না বাংলার মুখ্যমন্ত্রী।
তৃণমূল নেতা কুণাল ঘোষ বলেন, বাংলার মুখ্যমন্ত্রীকে বলতে দেওয়া হয়নি। পরিক🅺ল্পিতভাবে এটা করা হয়েছে। অপমান করা হয়েছে।ꦚ বিজেপি নেতা শমীক ভট্টাচার্য বলেন, অনেক মুখ্যমন্ত্রীই তো বলতে পারেননি। রাজ্যপাল তো বক্তব্য রেখেছেন।