তন্ময় চট্টোপাধ্যায়
বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা ফ্য়াক্টি ফাইন্ডিং টিম পাঠিয়েছিলেন বাংলায়। ১৩ সেপ্টেম্বর দলের কর্মীদের𝔍 সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষের পরিপ্রেক্ষিতে এই টিম পাঠানো হয়েছিল। এবার এনিয়ে রিপোর্টে ন্যাশানাল হিউম্যান রাইটস কমিশনের তদন্তের সুপারিশ করা হয়েছে।
২৫ পাতার ওই রিপোর্টে তিনজন আইপিএসের বি꧅রুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে। পাশাপাশি তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে প্ররোচনার অভিযোগ তোলা হয়েছে রিপোর্টে।
রাজ্যসভার সদস্য ব্রজলালের নেতৃত্বে জমা দেওয়া রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে, আইপিএস সিদ্ধিনাথ গুপ্তা, শ্রীমতি দয়মন্তী সেন ও প্রবীন কুমার ত্রিপাঠিকে দেখা গিয়েছে তাঁরা কর্তব্যে গাফিলতি করে বিজেপির বিরুদ্ধে কাজ করছেন। তাঁদের নিষ্ক্রিয়তা দেখে এটা প্রমাণিত সরকারে💛র ষড♊়যন্ত্র ছিল গোটা বিষয়টা।
গত ১৭ সেপ্টেম্বর টিমের সদস্যরা জখম বিজেপি নেত্রী মীনাদেবী পুরোহিত সহ অন্যান্য বিজেপি কর্মীদের সঙ্গে দেখা করেন। তবে যে পুলিশ🐟কর্মীরা জখম হয়ে হাসপাতালে ভর্তি তাঁদের সঙ্গে টিমের সদস্যরা দেখা ♋করেননি।
রিপোর্টে বলা হয়েছে, ১৪ সেপ্টেম্বর অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় পু🌌লিশের প্রশংসা করেছেন। এমনকী তিনি বলেছেন তিনি ঘটনাস্থলে থাকলে আন্দোলনকারীদের গুলি করতেন। কলকাতা পুলিশের পদস্থ কর্তার উপর হামলা প্রসঙ্গে তিনি একথা বলেছিলেন। সেক্ষেত্রে এই মন্তব্যের মাধ্যমে তৃণমূলের ফ্যাসিস্ট রূপটা সামনে এসেছে।
রিপোর্টে বলা হয়েছে, পাথর ছুঁড়ে, জল কামানের সঙ্গে অস্বস্তিকর জিনিস মেশানো হয়েছিল, সত🧜র্ক না করেই কাঁদানে গ্যাস, রবার বুলেট ছুঁড়ে মানবাধিকার লঙ্ঘন করেছে পুলিশ।