ভোটমুখী আমেরিকায় অভিবাসন নীতি নিয়ে তুঙ্গে চর্চা। ইতিমধ্যেই রিপাবলিকানদের প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প অভিবাসন নীতি নিয়ে মুখ খুলেছেন। সদ্য ডোনাল্ড ট্রাম্পকে সমর্থনের বার্তাও🐭 দিয়েছেন মার্কিন ধনকুবের ইলন মাস্ক। এদিকে, এরপরেই ইল📖ন মাস্ককে অবৈধ অভিবাসন নিয়ে খোঁচা দিতে ছাড়লেন না জো বাইডেন। কেন উঠল এই প্রসঙ্গ?
সদ্য ডোনাল্ড ট্রাম্পের অভিবাসন নীতিকে সমর্থনের বার্তা দিয়েছেন ইলন মাস্ক। তারপরই ডেমোক্র্যাটদের তরফে জো বাইডেন বলেন,' বিশ্বের ওই ধনকুবের এককালে অবৈধ কর্মী ছিলেন যখন তিনি এখানে ছিলেন (আমেরিকায় আসেন)'। এর আগে মার্কিন সমাজ তোলপাড় করে অভিযোগ ওঠে, যে ধনকুবের ইলন মাস্ক যখন আমেরিকায় তাঁর কেরিয়ার শুরু করেছিলেন, তখন তিনি অবৈধভাবে অভিবাসন নীতি লঙ্ঘন করেছিল🦩েন। এদিকে, সদ্য ভোটমুখী আমেরিকায় মাস্ক তাঁর এক্স প্ল্যাটফর্ম থেকে বারবার অবৈধ অনুপ্রবেশের বিরুদ্ধে সরব হয়েছেন। বারবার তিনি আমেরিকায় অবৈধ অনুপ্রবেশের বিরুদ্ধে সকলকে সতর্ক করেন।
ওয়াশিংটন পোস্টের একটি রিপোর্ট বলছে, মাস্ক মূলত দক্ষিণ আমেরিকার বাসিন্দা। রিপোর্ট বলছে, তিনি যখন আমেরিকায় তাঁর কেরিয়ার শুরু করছিলেন, তখন ১৯৯০ সালে তিনি আমেরিকায় কোনও বৈধ নথি ছাড়াই কাজ করছিলেন, তখনই তিনি শুরু করেন জিপ২। যে সংস্থা তাঁকে সিলিকন ভ্যালিতে পরিচিতি দেয়। পড়ুয়াদের ভিসা নিয়ে মাস্ক স্ট্যান্ডফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াকালে আমেরিকায় প্রবেশ করেন। তবে কয়েকদিনের মধ্যেই তিনি সেই কোর্স ছেড়ে দেন বলে অভিযোগ। রিপোর্টের দাবি, ২০০৫ সালে তা🍷ঁর বিরুদ্ধে একটি মামলা হয়, যেখানে মাস্ক নিজে স্বীকার করেন, তাঁর নথিবিহীন অবস্থার কথা। বেশ কিছু আইনি বিশেষজ্ঞের দাবি, সেই সময়ে মাস্কের আমেরিকায় থাকা, আইনিভাবে নানান প্রশ্ন তুলতে পারে। যে বিদেশি পড়ু়য়া নিজের পড়াশোনা ছেড়েছে, সে আর ওই ভিসায় আমেরিকায় বৈধভাবে থাকতে পারে না। জিপ২তে মাস্ক এক বড় ভূমিকায় ছিলেন। তিনি সংস্থার সফ্টওয়্যার ডিজাইনিং ও ম্যানেজমেন্টের দায়িত্বে ছিলেন। আমেরিকায় মাস্কের অভিবাসন নিয়ে যেখানে বহু প্রশ্ন রয়েছে, সেখানে তিনি নিজে বারবার মার্কিন মুলুকে অবৈধ অভিবাসনের বিরুদ্ধে সরব হয়েছেন। যা নিয়ে কথা কম🍒 হয়নি। এবার তা নিয়ে সরব বাইডেন।