নীতিশ কুমারের ১৫ বছরের রাজ্যপাট কি অস্তমিত যাবে তেজস্বীর ছটায়? মঙ্গলবার ইভিএম খোলার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই তার আঁচ পাওয়া যাবে। বুথ ফেরত সমীক্ষা যদি সঠিক হয়, তাহলে বি⛦😼হারের মসনদে ফের তেজস্বীর হাত ধরে ফিরতে চলেছে লালু প্রসাদের পরিবার।
৩৮ জেলার ৫৫ সেন্টারে ভোট গণনা হবে। একদিকে আছে বিজেপি, জেডিইউ, হ্যাম ও ভিআইপি, অন্যদিকে আরজেডি ও কংগ্রেস ও বাম দলকে নিয়ে গঠিত মহাগঠবন্ধন। এছাড়াও শেষ মুহূর্তে এনডিএ ত্যাগ করে একা লড়ছে চিরাগ পাসওয়ানের ꦡএলএজপি। আছে বিভিন্ন ছোট দলের জোট। কিন্তু সব ছাপিয়ে লণ্ঠনকে কাল জেতাবে বিহারবাসী চাণক্য ও অ্যাক্সিসের মতো এজেন্সির এক্সিট পোল সেটিরই ইঙ্গিতবাহী। অন্যগুলিতে মহাগঠবন্ধন এগিয়ে থাকলেও হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে।
যেখানে ইভিএম রাখা আছে, সেই স্ট্রং রুমের দায়িত্বে রয়েছে আধা সেনা। মোট ১৯ কোম্পানি আধা সেনা নিরাপত্তার জন্য মোতায়েন করা হয়েছে। সিসিটিভিতে ভোট গণনার ফুটেজের ওপর নজর রাখবে বিহার পুলিশও।ভোর আটটা থেকে গণনা হবে। প্রথমে পোস্টাল ব্য়ালট গোনা হবে। তেজস্বী দাঁড়িয়েছ লালু ও রাবড়ির একদা আসন রঘোপুরা থেকে। তাঁর দাদা তেজ প্রতাপ হাসানপুর থেকে প্রতিদ🐬্বন্দ্বীতা করছেন। এছাড়াও নীতিশ মন্ত্রিসভার একাধিক সদস্যের ভাগ্যপরীক্ষা করা হবে।&ಞnbsp;
লোকসভায় শূন্য আসন পাওয়ার পর অনেকেই তেজস্বীর নেতৃত্ব নিয়ে প্রশ্ন তুলে দিয়েছিলেন। মঙ্গলবার সমালোচকদের যোগ্য জবাব দে🐠ওয়ার সুযোগ আছে তাঁর। প্রচারে বারবার লালু আমলের তথাকথিত জঙ্গলরাজের কথা তুলে ধরেছেন মোদী ও নীতিশ। অন্যদিকে ১৫ বছর নীতিশ রাজের পরেও বিহারে যে পরিকাঠামো ও ক✤র্মসংস্থানের অভাব, সেটাই ছিল তেজস্বীর প্রচারের মূলমন্ত্র। লকডাউনের পর রাজ্যে ফেরা পরিযায়ীদের খারাপ হালও তিনি বারবার তুলে ধরেন। জঙ্গলরাজের কথা তুলে কি ফের তখতে বসবেন নীতিশ, না কি প্রতিষ্ঠান বিরোধী হাওড়ায় উড়ে যাবেন তিনি, তার উত্তর মিলবে কয়েক ঘণ্টা পরেই।