নির্বাচন কমিশনের তথ্য অনুযায়ী জানা গিয়েছে যে ২০১৯-২০ অর্থবর্ষে ইলেক্টোরাল বন্ডের মাধ্যমে মোট ৩,৪৩৫ কোটি টাকার তহবিল সংগ্রহ করেছিল বিভিন্ন রাজনৈতিক দল। এই পরিমাণের সিংহভাগ অবশ্য গিয়েছে বিজেপির পকেটে। কংগ্রেস, তৃণমꦇূল কংগ্রেস, বহুজন সমাজ পার্টি, এনসিপি, আম আদমি পার্টি এবং সিপিআইএম-এর সম্মিলিত আয়ের থে✅কে তিন গুণ বেশি বিজেপির আয়।
জানা গিয়েছে ইলেক্টোরাল বন্🤪ড মারফত সংগ্রহ করা তহবিলের ৭৫ শতাংশ পেয়েছে বিজেপি। অর্থাত্, ইলেক্টোরাল বন্ড মারফত ২৫৫৫ কোটি আয় হয়েছে বিজেপির। এর আগের বছরই ইলেক্টোরাল বন্ডের মাধ্যমে বিজেপি আয় করেছিল ১৪৫০ কোটি টাকা। একলাফে সেই পরিমাণ অনেকটাই বেড়েছে। বিজেপিকে ২১৭.৫ কোটি টাকা দিয়েছে প্রুডেন্টღ ইলেক্টোরাল ট্রাস্ট। এই ট্রাস্টের ডিএলএফ, ভআরতী এয়ারটেল, জিএমআর এয়ারপোর্ট, জুবিল্যান্ট ফুডওয়ার্কস।
এদিকে আরও করুণ দশা কংগ্রেসের। ২০১৮-১৯ অর্থবর্ষে ইলেক্টোরাল বন্ড🅰ের মাধ্যমে ৩৮৩ কোটি টাকা আয় হয়েছিল কংগ্রেসের। ২০১৯-২০ অর্থবর্ষে সেই পরিমাণ আরও কমেছে। মোট ইল🐓েক্টোরাল বন্ডের ৯ শতাংশ গিয়েছে কংগ্রেসের ভাগে। গতবছর কংগ্রেসের আয় হয় ৩১৮ কোটি টাকা। ২০১৮-১৯ সালের তুলনায় ২০১৯-২০ অর্থবর্ষে কংগ্রেসের আয় কমেছে ১৭ শতাংশ।
এদিকে তৃণমূল কংগ্রেসের আয় হয়েছে ১০০.৪৬ কোটি টাকা। ডিএমকে পেয়েছে ৪৫ কোটি টাকা। এছাড়াও শিꦰব সেনা ৪১ কোটি, এনসিপি ২৯.২৫ কোটি, আমি আদমি পার্টি ১৮ কোটি টাকা করে পেয়েছে ইলেক্টোরাল বন্ডের মাধ্যমে। নির্বাচন কমিশনের তরফে জানানো হয় জাতীয় পার্টিরা নিজেদেরমোট আয়ের ৫২ শতাংশের বেশি পেয়েছে ইলেক্টোরাল বন্ড থেকে। আঞ্চলিক দলগুলির জন্য এই পরিমাণ ৫৩.৮৩ শতাংশ।