একুশের নির্বাচনে বাংলার মাটিতে পদ্মফুল ফোটাতে এসেছিলেন তিনি। কিন্তু তা বাস্তবায়িত হয়নি। তবে তিনি থেমে থাকেননি। নিজের জীবনে বিয়ের ফুল ফুটিয়ে তুলেছেন তিনি। হ্যাঁ, তিনি বিজেপির পর্যবেক্ষক কৈলাস বিজয়বর্গীয়র সহকারী অরবিন্দ মেনন। বিজেপির সর্বভারতীয় সম্পাদক অরবিন্দ মেনন বাংলার দায়িত্বে আসেন ২০১৮ সালের অ𒅌ক্টোবর মাসে। শুক্রবার কেরলের এক মন্দিরে একেবারে ঘরোয়া ভাবে বিয়ে করলেন অরবিন্দ মেনন। তাঁর বয়স এখন প্রায় ৫৫।
গেরুয়া শিবিরের সকলেই জানেন আড়ালে থেকে কাজ করাই পছন্দ অরবিন্দ মেননের। বিয়েটাও সারলেন আড়ালে–আবডালেই। এই বিষয়ে আগাম কারও কাছে খবর ছিল না। এখানে বাংলার কোনও নেতাই আমন্ত্রিত হননি। কেরলের গুরুবায়ুর মন্দিরে বিয়ে হয়েছে মেননের। শুক্রবার নিজের সংসার জীবনে প্রবেশের কথা টুইটেও জানিয়েছেন এই গেরুয়া ন𒉰েতা। সকলের আশীর্বাদ চাওয়ার পাশাপাশি অনুষ্ঠানের কিছু ছবিও পোস্ট করেছেন।
উল্লেখ্য, অরবিন্দ মেনন বাংলার আগে বিহার, মধ্যপ্রদেশ, উত্তরপ্রদেশ, গুজরাতেও পর্যবেক্ষক থেকেছেন। ২০০৮ এবং ২০১৬ সালের ময়াদিল্লি বিধানসভা নির্বাচনেও তাঁর উপরে সাংগঠনিক দায়🌳িত্ব ছিল। সবটাই করেছেন বিজেপির সর্বক্ষণের কর্মী হিসেবে। আর এই গোপনে মন্দিরে গিয়ে এত বয়সে কেন বিয়ে করলেন তা তিনি খোলসা করেননি।
কলকাতাতেও একটা ঠিকানা রয়েছে অরবিন্দ মেননের। রাজ্য নেতারা আশায় করছেন, কলক🍰াতায় এলে একটা নৈশভোজের ব্যবস্থা নিশ্চয়ই করবেন তিনি। নাম, পরিচয় 🙈প্রকাশ্যে না আনলেও বিজেপি শিবির সূত্রে খবর, তিনিও সদ্যই বাংলা থেকে অন্য রাজ্যের দায়িত্বে গিয়েছেন। আর তাতেই চর্চা, বঙ্গে পদ্ম না ফুটলেও, বিয়ের ফুল ফুটছে।