মামলাটি ছিল শব্দ দূষণ নিয়ে। গ🐬োয়ার ‘ভিলা কালাঙ্গট রিসর্ট’ এর তরফে আবেদনকারী ছিলেন ডেক্সটর ডি সুজা। তিনি এই রিসর্টের ডিরেক্টর। তাঁকে গোয়ার রাজ্য দূষণ নিয়ন্ত্রণ বোর্ড একটি শোকজ নোটিস পাঠিয়েছিল শব্দদূষণ ঘিরে। তার জবাবে, ডিসুজা জানান, তিনি শব্দ দূষণের বিধি লঙ্ঘন করেননি। বরং যে মিউজিক নিয়ে সমস্যা হচ্ছিল তা ‘অ্যালেক্সা’র মাধ্যমে চলছিল। এরপর বম্বে হাইকোর্ট তাঁর বিরুদ্ধে ১০ হাজার টাকার জরিমানা ধার্য করে।
উল্লেখ্য, ‘অ্যালেক্সা’ হল অ্যামাজনের একটি আর্টিফিশিয়াল ইন্টালিজেন্সের সমর্থন প্রাপ্ত প্রযুক্তিগত বিষয়। যার মাধ্যমে গান শোনা যায়। রিসর্টের ডিরেক্টরের দাবি ছিল যে, তিনি ওই গান বাজাননি, বরং দোষ করেছে অ্যালেক্সা। এই বক্তব্যের প্রেক্ষিতে আদালত বলে, ‘তিনি (ডেক্সটর ডি সুজা) নিজের দোষ কখনওই অতিথি বা অ্যালেক্সার ওপর চাপাতে পারেন না। ’ আদালত বলছে, এভাবে যদি আত্মপক্ষ সমর্থন চলতে থাকে তাহলে দূষণ নিয়ন্ত্রণ বোর্ডের কর্তৃপক্ষের কাছে দূষণ নিয়ন্ত্রণ রোধ করা কঠিন হয়ে যাবে। বুলবুল পাখির ডানায় চেপে সা✅ভারকর বের হত♚েন জেল থেকে! দাবি পাঠ্যপুস্তকের
ফলে,গোয়ার ‘ভিলা কালাঙ্গট রিসর্ট’ এর তরফে আবেদনকারী ছিলেন ডেক্সটর ডি সুজার আবেদন আদালত খারিজ করে দেয় ওই শোকজ নোটিসের সাপেক্ষে। বম্বে হাইকোর্টের বিচারপতি এমএস সোনাক ও আরএন লাদ💯্ধার বে়꧃ঞ্চ জানিয়েছে, দূষণ নিয়ে কোনও অভিযোগের নজরদারি করা খুবই কঠিন। তবে এক্ষেত্রে নির্দিষ্ট অভিযোগ রয়েছে আবেদনকারীর বিরুদ্ধে। রয়েছে বহু রেকর্ডও। উল্লেখ্য, রিসর্টের ডিরেক্টরের দাবি ছিল যে শব্দদূষণের অভিযোগ রয়েছে তার নেপথ্যে ছিলেন অতিথিরা। তাঁরাই বাজাচ্ছিলেন ওই গান।