একাধিক আবাসনে🐽 দেখা যায় নিরাপত্তারক্ষীরা হাতে লাঠি নিয়ে কুকুর তাড়ান। এমনকী তাদের লাঠির আঘাতে অনেক সময় কুকুর জখমও হয়। এবার সেই নিরাপত্তারক্ষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য নির্দেশ দিল বোম্বে হাইকোর্ট।
বিচারপতি জিএস কুলকার্নি ও বিচারপতি আরএন লাদ্ধা এনিয়ে আবাসনের সোসাইটিকে নির্দেশ দিয়েছেন যাতে ওই নিরাপত্তাকর্মীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হয়। কারণ লাঠি হাতে কুকুরদের তাড়ানোর অর্থ তাদের উপর নিষ্ঠুর ব্যবহা𝐆র করা।
হাইকোর্ট তার নির্দেশ জানিয়েছে, নিরাপত্তারক্ষীরা যদি লাঠি নিয়ে কুকুরদের উপর অত্যাচার করে তবে তা নিয়ে কোনও অভিযোগ এলে তা𝄹 দেখতে হবে সোসাইটিকে। এই ধরনের নিরাপত্তারক্ষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। কারণ এই ধরনের ঘটনা আসলে নജিষ্ঠুরতা। তাছাড়া এই ধরনের ঘটনা আসলে কুকুরকে আরও উসকানি দেয়। এটা তাদের পোষ মানায় না।
এদিকে প্রমিতা পুথরান নামে এক আবাসিক আরএনএ রয়াল পার্কে থা♓কেন। তিনি প💯োষ্যদের খাওয়ানোর জন্য একটি নির্দিষ্ট জায়গা খুঁজছিলেন। তিনি আদালতে জানিয়েছিলেন সোসাইটি এনিয়ে তাকে সহায়তা করছে না।
তবে অবোধ আরাস নামে এক ব্যক্তি যিনি পশু প্রেমী সংগঠনের নেতা জানিয়েছেন, তিনি সোসাইটি এলাকায় গিয়েছিলেন। কোথায় সারমেয়দের খাওয়ানো যায় তা নিয়ে রিপোর্ট তারা জমা দিয়েছেন। সেই রিপোর্টের উপর ভিত্তি করে প্রমিতা🌌 ও সোসাইটি নিজেদের মতো করে একটা জায়গা ঠিক করবেন। প্রমিতা কুকুরদের জন্য পানীয় জল দেওয়ার কথাও জানিয়েছেন।
বেঞ্চ জানিয়েছেন, যে সমস্যা দেখা দিয়েছিল তা নিজেদের মধ্য়ে বসে ঠিক করতে হবে। এই গরমকালে কুকুরদের জন্য যাতে বেশি ক♓রে জল থাকে সেটা দেখা দরকার। প্রমিতা অভিযোগ করেছিলেন, কুকুর তাড়ানোর জ♓ন্য় বাউন্সার রাখা হচ্ছে। তবে সোসাইটি জানিয়েছে, ওরা সিকিউরিটি গার্ড। তবে সিকিউরিটি গার্ডরা যাতে এভাবে লাঠি দিয়ে কুকুর না তাড়ান সেব্যাপারে জানিয়েছে আদালত। প্রয়োজনে তাদের বিরুদ্ধে এই ধরনের আচরণের অভিযোগ এলে তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে।