সেন্ট্রাল বোর্ড অফ সেকেন্ডারি এডুকেশন( সিবিএসই) সিদ্ধান্ত নিয়েছে আগরতলায় তারা একটা আঞ্চলিক অফিস খুলবে। তার অন্য়তম কারণ হল বোর্ড পরীক্ষায় ত্রিপুরায় যে সিবিএসই অনুমোদিত স্কুল রয়েছে সেখানে ফলাফল একেবারেই আশা অনুরূপ হয়নি। তারপরই এনিয়ে সিদ্𓂃ধান্ত নেওয়া হয়। সূত্রের খবর, প্রায় ৬১ শতাংশ ছাত্রছাত্রী সিবিএসই ক্লাস টেনের পরীক্ষায় পাস করেছেন।আর ৫৯ শতাংশ ছাত্রছাত্রী ১২ ক্লাসের পরীক্ষায় পাস করেছেন।
এদিকে সেই স্কুলগুলিতে আগে বাংলা মাধ্যমে পড়ানো হত। এগুলি আগে ত্রিপুরা বোর্ড অফ সেকেন্ডারি এডুকেশনের আওতায় ছিল। এদিকে ২০১৮ সালে বিজেপি সেখানে ক্ষ🎀মতায় আসে। এরপর ১২৫টি রাজ্য় সরকার পরিচালিত🤪 স্কুলকে বিদ্যাজ্যোতি স্কুলে রূপান্তরিত করা হয়। আর সেখানে সিবিএসইর ইংরেজি মাধ্যমের সিলেবাস চালু করা হয়।
শিক্ষা দফতরের আধিকারিককে উদ্ধৃত করে পিটিআই জানিয়েছে, রাজ্য় সরকার সিবিএসইকে উপযুক্ত জমি দেবে অফিস তৈরি করার জন্য। আপাতত এটি রামকৃষ্ণ মিশনে বিদ্যালয়ের একটি ভবন থেকে তাদের কাꦑজকর্ম অস✅্থায়ীভাবে পরিচালনা করবে।
এই সাব রিজিওয়ানাল অফিস থেকে একাধিক কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে। সেখান থেকে ভর্তি সংক্রান্ত সহযোগিতা, বিষয়ভিত্তিক সহযোগিতা করা, স্টুডেন্টদের নথিগুলিকে রক্ষা করা, শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ দেওয়া, অভিযোগ নিষ্পত্তির ব্যবস্থা করা হবে। সেই সঙ্গেই রাজ্য সরকারের সঙ্গে প্রয়োজনীয় সহযোগিতা রেখেই এই সিবিএসই কাজ করবে। ছাত্রছাত্রীদের বিভিন্ন কর্মসূꦫচি পালনের ক্ষেত্রে অত্যন্ত সহায়ক হবে এই অফিস।