আগামী বছর জনগণনা শুরু করতে পারে কেন্দ্রীয় সরকার। সূত্র উদ্ধৃত করে একাধিক রিপোর্টে এমনই জানানো হয়েছে। ২০২১ সালে জনগণনা হওয়ার কথা থাকলেও কোভিড-১৯ মহামারীর কারণে সেই প্রক্রিয়া পিছিয়ে গিয়েছে। অবশেষে ২০২৫ সালে জনগণনা শুরু হতে পারে বলে সূত্র উদ্ধৃত করে একাধিক রিপোর্টে জানানো হয়েছে। রিপোর্ট অনুযায়ী, ২০২৬ সালে জনগণনার রিপোর্ট পেশ করা হতে 𒅌পারে। তবে ঠিক কোন সময় রিপোর্ট পেশ করা হবে, তা নির্দিষ্টভাবে জানানো হয়নি। ২০২৬ সালে পশ্চিমবঙ্গে বিধানসভা নির্বাচন আছে। তার আগেই জনগণনার রিপোর্ট পেশ করা হবে কিনা, তা নিয়ে কিছু জানানো হয়নি। তবে সূত্র উদ্ধৃত করে সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডে'র প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে যে জনগণনার রিপোর্ট পেশ করার পরেই লোকসভা আসনের পুনর্বিন্যাস প্রক্রিয়া শুরু হবে। ২০২৮ সালের মধ্যে সেই প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে ২০২৯ সালে লোকসভা নির্বাচন হবে বলে সূত্র উদ্ধৃত করে ওই রিপোর্টে জানানো হয়েছে। রিপোর্ট অনুযায়ী, ২০২৫ সালের পরে ২০৩৫ সালে ফের জনগণনা হতে পারে। তারপর হতে পারে ২০৪৫ সালে।
জাতিগত জনগণনার পক্ষে একাধিক দল
আর এমন একটা সময় সেই বিষয়টা সামনে এল, যখন একাধিক বিরোধী দলই জাতিগত জনগণনার দাবি তুলে আসছে। ক💝ংগ্রেস, আরজেডির মতো দলের পাশাপাশি নীতীশ কুমারের জেডিইউ এবং চন্𝓡দ্রবাবু নাইডুর তেলুগু দেশম পার্টিও (টিডিপি) জাতিগত জনগণনার পক্ষে আছে বলে সূত্রের খবর। জাতিগত জনগণনার ক্ষেত্রে রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘেরও (আরএসএস) কোনও আপত্তি নেই।
বাড়তি একটা তথ্য চাওয়া হতে পারে, দাবি রিপোর্টে
তবে সেই বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীই সিদ্ধান্ত নেবেন বলে সূত্র উদ্ধৃত করে নিউজ১৮-র প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে। ওই রিপোর্ট অনুযায়ী, আপাতত যা খবর মিলেছে, তাতে জাতিগত জনসংখ্যা করার কোনও বাসনা ন🌊েই মোদী সরকারের। আগে যেরকম ফর্ম থাকত, তাতে শুধু একটি বাড়ত✃ি বিষয় যোগ করা হতে পারে। যিনি জনগণনায় অংশগ্রহণ করছেন, তিনি কোন উপ-সম্প্রদায়ের আওতায় আছেন, সেটা উল্লেখ করার একটা বিকল্প থাকছে বলে সূত্র উদ্ধৃত করে ওই রিপোর্টে জানানো হয়েছে।
লোকসভা আসনের পুনর্বিন্যাস
সূত্র উদ্ধৃত করে নিউজ১৮-র প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, জনগণনার রিপোর্ট পেশ করার পরে লোকসভা আসনের পুনর্বিন্যা꧃সের প্রক্রিয়া ♛শুরু হবে। আর সেই প্রক্রিয়া সম্পন্ন হওয়ার পরেই ৩৩ শতাংশ আসন সংরক্ষণের বিষয়টি কার্যকর করা যাবে বলে সূত্র উদ্ধৃত করে ওই রিপোর্টে জানানো হয়েছে।