শুক্রবারই ইলন মাস্ক টুইটার অধিগ্রহণের চুক্তি সম্পন্ন করেছেন। পরাগ আগরওয়াল সহ একাধিক শীর্ষ স্থানীয় টুইটাক কর্তাকে ছাঁটাই করেছেন মাস্ক। এই আবহে কেন্দ্রীয় ইলেকট্রনিক্সꦑ এবং তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রকের রাষ্ট্রমন্ত্রী রাজীব চন্দ্রশেখরের প্রতিক্রিয়া জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন, ‘প্ল্যাটফর্মের মালিক যেই হোক না কেন, সোশ্যাল মিড🌺িয়ার জন্য আমাদের নির্ধারিত নিয়ম ও আইন একই থাকবে। সুতরাং, আমরা প্রত্যাশা করব যে সংস্থাটি ভারতীয় আইন ও নিয়ম মেনে চলবে।’
এদিকে বলিউড অভিনেতা কঙ্গনা রানাউতের উপর টুইটারে নিষেধাজ্ঞা সম্পর্কে সরকারের মতামত জানতে চাওয়া হলে মন্ত্রী শুধু বলেন, ‘দেশের নতুন সংশোধিত আইটি নিয়ম শীঘ্রই প্রকাশিত হবে।’ এদি𝕴কে ইলন মাস্ক টুইটার কেনায় খুশি কঙ্গনা। তাঁর অ্যাকাউন্ট ‘রিস্টোর’ করে দেওয়ার আবেদনও জানান বলিউড অভিনেতা। উল্লেখ্য, গতবছর নিয়ম লঙ্ঘনের জেরে কঙ্গনার টুইটার অ্যাকাউন্টের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছিল।
কৃষক বিক্ষোভ, কোভিড অতিমারি সংক্রান্ত বেশ কিছু টুইট ‘ব্লক’ করার নির্দেশ দিয়েছি💜ল কেন্দ্র। সেই নির্দেশের বিরুদ্ধে কর্ণাটক হাই কোর্টে গিয়েছিল টুইটার। তাদের দাবি, কেন্দ্রের কিছু নির্দেশ অযৌক্তিক। এই ধরনের নির্দেশ বাকস্বাধীনতার পরিপন্থী বলে দাবি করে সংস্থাটি। এই ধরনের নির্দেশের বিচারবিভাগীয় পর্যালোচনারও আবেদন জানায় টুইটার। তবে কেন্দ্রের একটাই বক্তব্য, টুইটারকে আইন মেনে চলতে হবে। উল্লেখ্য, কেন্দ্রের তরফে টুইটারকে ২০২১ এর ফেব্রুয়ারি থেকে ২০২২ এর ফেব্রুয়ারির মধ্যে ১,৪০০ টি অ্য়াকাউন্ট বাতিল করা ও ১৭৫ টি পোস্ট মুছে ফেলার নির🦋্দেশ দেওয়া হয়েছিল। এর মধ্যে ৩৯ টি অ্যাকাউন্ট বাতিল করার নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ জানায় টুইটার।