Corona-র প্রথম ওয়েভের সময়েই উন্নত মানের ভেন্টিলেটর তৈরির কাজ শুরু করেছিল ISRO। কিন্তু মাঝে করোনার প্রকোপ কিছুটা স্তিমিত হওয়ায় কিছুটা ধীরে চলছিল সেই কাজ। কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতিতে করোনা তুঙ্গে পৌঁছনোয় ফের দ্রুত গতিতে শুꦛরু কাজ। কেন্দ্রীয় সরকারের আর্জি মেনে অক্সিজেন সরবরাহের চেষ্টাও চালাচ্ছে ইসরো।
গত বছর মে মাসে থুম্বায় বিক্রম সারাভাই স্পেস সেন্টারে তিনটি ভেন্টিলেটরের মডেল প্রকাশ করেছিল ইসরো। এর মধ্যে দুটির ইতিমধ্যেই যাচাই পর্ব চলছে। তাছাড়া ক্রায়োজেনিক ইঞ্জিনের জন্য এমনিতেই প্রচুর পরিমাণ তরল অক্সিজেন সংগ্💝রহ করে ইসর𓂃ো।
নাম প্রকাশে🎐 অনিচ্ছুক ইসরোর এক গবেষক এ বিষয়ে আলোকপাত করেন। তিনি বলেন, 'আ💃মরা করোনা পরিস্থিতি মাথায় রেখে দ্রুত গতিতে ভেন্টিলেটর তৈরির কাজ করছিলাম। মাঝে একটু করোনা কমেছিল। ফলে কাজের গতি একটু কমেছিল। কিন্তু সেকেন্ড ওয়েভে আবার দ্রুতগতিতে কাজ চলছে। খুব শীঘ্রই ট্রায়াল রানের জন্য তৈরি হয়ে যাবে এই ভেন্টিলেটরগুলি।'
সরকার ইতিমধ্যে অক্সিজেনের সরবরাহের জন্য আবেদন করেছে ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থার কাছে। এ বিষয়ে ওয়াকিবহাল এক গবেষক জানান, 'অক্সিজেনের অভাবই এখন সবচেয়ে বড় সমস্যা। সরবরাহের পাশাপাশি বিভিন্ন স্থানে সময়ে অক্সিজেন পৌঁছে দেওয়াটাও বেশ বড় চ্যালেঞ্জ♎। সরকার এ বিষয়ে ইসরোর কাছে সাহায্য চেয়েছে। ইসরো এমনিতেই মহাকাশ গবেষণার কাজে তরল অক্সিজেন সংগ্রহ করে। সেই অভিজ্ঞতা থেকেই সরকারকে কীভাবে সাহায্য করা যায়, সে বিষয়ে আলোচনা চলছে।'
এ বিষয়ে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রকের তরফে এখনও কিছু জানানো হয়নি।জাতীয় স🌄্তরের একটি কোভিড ট্র্যাকারের মাধ্যমে সরকারের কোভিড মোকাবিলার লড়াইয়ে ইতিমধ্যেই ইসরো সাহায্য করছে। ‘Bhuvan-COVID-19’ ট্র্যꦗাকার ডেভেলপ করেছে ইসরোর ন্যাশানাল রিমোট সেন্সিং সেন্টার।
অন্যদিকে অক্সিজেন ট্যাঙ্কার সরবরাহের কাজে গতি আনতে নামছে ভারতীয় বায়ুসেনাও। এবিষয়ে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক ও ইসরোর সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ করা হলে তাঁরা কোনও মন্তব্য করতে ꦺচ🦋াননি।