চন্দ্রযান ৩ মিশনের প্রজেক্ট ডিরেক্টর পি ভিরামুথুবেল। তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রী এমকে স্ট্যালিন তাঁকে ২৫ লাখ টাকা উপহার দিয়েছিলেন। মূলত তামিলনাড়ু থেকে যাঁরা ইসরোতে গিয়ে সফল হয়েছেন তাঁদের মধ্য়ে অন্য়তম এই প্রজেক্ট ডিরেক্টর। তবে তিনি এবার তাঁর ফেলে আসা কলেজের প্রাক্তনীদের সংগঠনে এই অর্থ দান করে দিলেন। ভিল্লাপুরমের ইলুমাল𒀰াই পলিটেকনিক কলেজের হাতে যাচ্ছে এই বিপুল অর্থ।
এছাড়াও শ্রী সাইরাম ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, চেন্নাই. ত্রিচির ন্যাশানাল ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি ও আইআইটি মাদ🔯্রাজের কাছ🐓ে এই অর্থ যাবে বলে খবর।
প্রসঙ্গত গত ২ অক্টোবর তামিলনাড়ু সরকার ইসরোর সেই সমস্ত বিজ্ঞানীদের সম্মান জানিয়েছেন যাঁরা তামিলনাড়ুতে পড়াশোনা করেছিলেন। সেই সময় প্রজেক্ট ডিরেক্টরকে ২৫ লাখ টাকা অর্থ পুরস্কার দেওয়া হয়েছিল। এদিকে ডিপার্টমেন্ট অফ স্প𝐆েসের তরফে বলা হয়েছে তিনি যে চারটি প্রতিষ্ঠানে পড়াশোনা করেছেন তাদের হাতে এই ২৫ লাখ টাকা তিনি দান করতে চান ।
তামিলনাড়ুর ভিল্লুপুরম জেলার জন্মেছিলেন তিনি। বাবা ছিলেন রেলকর্মী। চন্দ্রযান ৩ মিশনের প্রজেক্ট ডিরেক্টর হিসাবে কাজ করেছিলেন তিনি। কোয়েম্বাটুরের লক্ষ্মী মেশিন ওয়ার্কসে তিনি প্রথম জীবনে কাজ করতেন। পরে তিন꧅ি হালে যোগ দেন। দশম শ্রেণি পাস করার পরে তিনি ডিপ্লোমা করেন। কারণ সেই সময় তাঁকে গ𒁏াইড করার মতো কেউ ছিলেন না। তিনি জানিয়েছেন, আমি স্কুল জীবনে একেবারে গড়পরতা ছাত্র ছিলাম।
আসলে চন্দ্রযান ২ প্রকল্পের প্রজেক্ট ডিরেক্টর মিলসোয়ামি আন্নাদুরাই কেরিয়ার গাইডেন্সের একটা কর্ম꧑সূচি নিয়েছিলেন। সেখানে তিন মিনিট ভিডিয়ো কনফারেন্সে ছিলেন বর্তমান প্রজেক্ট ডিরেক্টর। তিনি বলেন, খুব সাধারণ মানুষ আমি। কঠোর পরিশ্রম কোনওদিন বৃথা যায় না। আমি পারলে সকলেই পারবেন। আমার স্বপ্ন ছিল ইসরোতে যোগ দেওয়ার। সেটাই করেছি।