অরুণাচল প্রদে🃏শে গ্রাম তৈরির খবর অস্বীকার করল চিন। বরং বেজিংয়ের দাবি, চিনাဣ ভূখণ্ডে নির্মাণ কাজ চলছে। তা একান্তভাবেই চিনের সার্বভৌম অধিকার।
ভারতীয় ভূখণ্ডে (১৯৫৯ সাল থেকে যা চিনের দখলে আছে, যা বিতর্কিত এলাকা) ঘরবাড়ির অস্তিত্ব সংক্রান্ত প্রশ্নের জবাবে চিনের বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র হুয়া চুনইং বলেন, ‘চিন-ভারত সীমান্তের পূর্ব সেক্টর বা জ্যাগনামে চিনের অবস্থান স্পষ্ট। আমরা কখনও তথাকথিত অরুণাচল প্রদেশকে স্বীকৃতি দিইনি।’𝓰 চিনের দাবি, অরুণাচল প্রদেশ আদতে দক্ষিণ তিব্বতের অংশ। অন্যদিকে নয়াদিল্লির দীর্ঘদিনের অবস্থানও স্পষ্ট যে উত্তর-পূর্ব ভারতের রাজ্যটি ভারতের অখণ্ড অংশ। সেই অবস্থানে অনড় থেকে বেজিংয়ের প্রতিনিধি যোগ করেন, ‘নিজস্ব ভূখণ্ড চিনা সাধারণ নির্মাণকাজের বিষয়টি একান্তভাবেই নিজেদের সার্বভৌমত্বের বিষয়।’
গত ১ নভেম্বরের উপগ্রহচিত্র ব্যবহার করে এনডিটিভির প্রতিবেদনে জানানো হয়েছিল, স💟ারি চু নদীর তীরে গ্রামের হদিশ মিলেছে🧜। সেখানে ১০০ টিরও বেশি বাড়ি আছে। যা ভারত এবং চিনের বিতর্কিত এলাকার মধ্যে অবস্থিত। যদিও ২০১৯ সালের ২৬ অগস্টের উপগ্রহচিত্রে ওই এলাকায় কোনও বসতি ধরা পড়েনি বলে ওই প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে।
বিষয়টি নিয়ে গত সোমবার ভারতের বিদেশ মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, দেশের নিরাপত্তা সংক্রান্ত সকল বিষয়ের উপর নয়াদিল্লির কড়া নজর রয়েছে। একইসঙ্গে সার্বভৌমত্ব এবং আঞ্চলিক অখণ্ডতা সুরক্ষিত🍒 রাখতে যাবতীয় প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করবে ভারত। আগেই সাউথ ব্লকের তরফে জানানো হয়েছে, ভারতীয় নাগরিকদের জীবনযাপনের জন্য রাস্তা, সেতু-সহ সীমান্ত লাগোয়া এলাকার পরিকাঠামোর নির্মাণের গতি বৃদ্ধি করা হয়েছে।