কানাঘুষো ছিল আগেই। এবার জানা গেল ঠিক কখন মারা গিয়েছেন চিনের পিপলস লিবারেশন আর্মি (পিএলএ) ইউনিটের একজন কমান্ডিং অফিসার (সিও) ১৫ ই জুনের রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে। কুড়িজন ভারতীয় সেনা মারা গেলেও চিনের দিকে মৃত্যুর সংখ্ജযা জানা যায় নি। তবে যারা মারা গিয়েছেন, তাদের মধ্🦄যে একজন যে কম্যান্ডিং অফিসার এখন সেটা নিশ্চিত।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সূত্রে জানা গিয়েছে যে গত সপ্তাহে কূটনৈতিক ও সামরিক চ্যানেলগুলির মাধ্যমে চিনের তরফে মৃত্যুর বিষয়ট𒉰ি ভারতীয় পক্ষের কাছে নিশ্চিত করা হয়েছিল।
কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ভ🔯িকে সিং বলেছেন যে চিনের প্রায়𒊎 ৪০ জন মারা গিয়েছেন ৪৫ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় সংঘর্ষ প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখায়। সূত্রের খবর, সংঘর্ষের শেষে উভয় পক্ষ যখন লাশ বিনিময় করছিল, তারমধ্যে চিনের সিও-র দেহ অন্তর্ভুক্ত ছিল বলে জানা গিয়েছে।
তিন বারে সাত ঘণ্টা ধরে দুই পক্ষের স😼েনার মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এর মধ্যে দ্বিতীয়বারের সংঘর্ষটি ছিল সবচেয়ে রক্তক্ষয়ী যেখানে 𝓰প্রাণ হারান ভারত ও চিনের কম্যান্ডিং অফিসাররা।
মোট ৬০০ সেনার মধ্যে এই সংঘর্ষ হয়। সংখ্যায় অনেক কম থাকলেও জান লড়িয়ে দিয়েছিল ভারতীয় সেনারা। প্রধানমন্ত্ꦡরী সেটিই বলেছিলেন যে মরতে মরতেও অনেককে মেরেছেন ভারতীয় শহি🌄দরা।
অন্য সেক্টার থেকে সেনা নিয়ে এসে পূর্বপরিকল্পিত ভাবে আক্রমণ চালায় চিন। হাতে ছিল রড, পেরেক দেওয়া লাঠি। আগ্নেয়াস্ত্র থাকলেও নিয়মের বেড়াজালে সেটা ব্যবহার করতে পারেনি ভারতীয় সেনা। তবে এখন যদিও কেন্দ্রে🔯র থেকে বলা হয়েছে যে খুব প্রয়োজনে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখায় ব্যবহার করা যাবে বন্দুক।