এবার সেঙ্গলকে কেন্দ্র করে কাদা ছোঁড়াছুঁড়ি একেবারে চরমে। কংগ্রেস নেতৃত্বের দাবি, সেঙ্গল নিয়ে যেটা বলা হচ্ছে সেটা একেবারে ভুলভাল, বোগাস। কংগ্রেস দাবি করেছে সেঙ্গল ব্রিটিশ ক্ষমতা হস্তান্তরের প্রতীক বলে যেটা বলা হচ্ছে তার কোনও ভিত্তি নেই। লর্ড মাউন্টব্যাটেন, সি রাজাগ༺োপালাচারি ও জওহরলাল নেহেরুকে জড়িয়ে সেঙ্গলের এই ব্যাখ্যাকে মানতে চায়নি কংগ্রেস। তবে কংগ্রেসের সেই বক্তব্য়ের এবার পালটা দিলেন বিজেপি নেতৃত্ব।
কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ টুইট করে জানিয়েছেন, ভ♚ারতীয় সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যকে এত কেন ঘৃণা করে কংগ্রেস? ভারতের স্বাধীনতার প্রতীক হিসাবে পণ্ডিত নেহেরুর হাতে এꦗই সেঙ্গল তুলে দেওয়া হয়েছিল। এটাকে একটি মিউজিয়ামে ওয়াকিং স্টিক হিসাবে রাখা ছিল। এটাও কংগ্রেসের একটা লজ্জার নজির।
সেই সঙ্গে তিনি জানিয়েছেন, থিরুভাদুথুরাই আ♏ধেনাম ভারতের স্বাধীনতার সময় এই সেঙ্গলের তাৎপর্যের কথা জানিয়েছিলেন। আর সেই আধেনামের ইতিহাসকেও বোগাস বলে উল্লেখ করছে কংগ্রেস। এমনটাই দাবি করেছেন অমিত শাহ।
এদিকে নতুন সংসদ ভবনের উদ্বোধন বয়কট করেছে কংগ্রেস সহ একাধ♒িক রাজনৈতিক দল। এবার তা নিয়েও কংগ্রেসকে কার্যত তুলোধোনা করলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা। এনিয়ে একের পর এক টুইট করেছেন তিনি।
তিনি টুইট করে লিখেছেন, এই বয়কট হল সংবিধানের নির্মাতার প্রতি অপমান। আসলে ওরা এলিট চিꦏন্তাভাবনায় অভ্যস্ত। সেকারণেই যুক্তি দিয়🍸ে কোনও কিছু ভাবতে পারে না। একটা সাধারণ বিষয়কে ওরা মেনে নিতে পারছেন না যে একজন অতি সাধারণ ব্যাকগ্রাউন্ড থেকে উঠে আসা কেউ ভারতের প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন।
এদিকে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আগেই দাব🧸ি করেছিলেন এই রাজদণ্ডটা ব্রিটিশদের কাছ থেকে ক্ষমতা ভারতীয়দের হাতে আসার সময় এটা প্রতীক হিসাবে ব্যবহার করꦍা হয়েছিল। নতুন সংসদ ভবনে স্পিকারের চেয়ারের কাছেই থাকবে সেই সেঙ্গল। তামিল ভাষায় সেই রাজদণ্ড সেঙ্গল নামে পরিচিত। সেই সেঙ্গল তৈরির ইতিহাসও তুলে ধরেছিলেন অমিত শাহ। তবে এই ব্যাখ্যাকে মানতে চাইছে না কংগ্রেস। তবে তা নিয়ে পালটা দিলেন অমিত শাহ।