মলদ্বী𒁏পের একদল নাগরিক ও ভারতীয়দের মধ্যে মারামারির খবর মিলেছে𝄹। এই সংঘর্ষের ঘটনায় দু'জন আহত হয়েছেন।
সোমবার রাত ৯টা🐠র দিকে মালে থেকে প্রায় ৭ কিলোমিটার উত্তর-পূর্বে হুলহুমালের সেন্ট্রাল পার্কের কাছে দুই গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষ হ🃏য়।
নিউজ পোর্টাল আধাধু জানিয়েছে, মলদ্বীপের এক নাগরিক💎কে পুলিশ হেফাজতে নিয়েছে। তবে আহতদের নাগরিকত্ব সম্পর্কে কিছু জানায়নি🌳 পুলিশ।
পুলিশ জানিয়༺েছে, পার্কের ভিতরে একদল মলদ্বীপবাসী ও ভারতীয়দের মধ্যে স♈ংঘর্ষ শুরু হয় এবং তা নিয়ে তদন্ত চলছে।
গুরুতর আহ🐲ত দু'জনকে হুলহুমালে হাসপাতালে𒐪 নিয়ে যাওয়া হয়েছে। পরে তাদের চিকিৎসার পর ছেড়ে দেওয়া হয়।
গত বছর চিনের ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত মহম্মদ মুইজু ক্ষমতায় আসার পর থেকেই ভারত ও মলদ্বীপের মধ্য়ে সম্পর্কের অবনতি হয়।
এর সম্পর্কের অবনতির জেরে𝄹 একের পর এক ঘটনা। ক্ষমতায় আসার পর তিনি প্রথম যে প্রতিশ্রুতি নিয়েছিলেন তা ছিল মলদ্বীপের বিশাল সমুদ্রসীমান্তে টহল দেওয়ার෴ জন্য মোতায়েন ভারতীয় নিরাপত্তা কর্মীদের উচ্ছেদ করা।
চলতি বছরের জানুয়ারিতে মলদ্বীপের উপমন্ত্রীসহ কয়েকজন মন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বিরুদ♒্ধে বর্ণবিদ্বেষী মন্তব্য করা নিয়ে বিতর্কের পর দুই দেশের সম্পর্কের আরও অবনতি ঘটে।
গত মাসে মহম্মদ মুইজু 🏅ভারত বিরোধী বক্তব্য জোরদার করেন এবং ভারত মহাসাগরীয় দ্বীপপুঞ্জ থেকেꦓ ভারতীয় সেনাদের চলে যাওয়ার জন্য ১০ মে পর্যন্ত সময়সীমা বেঁধে দেন।
গত বছরের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জয়ের পর খাদ্য নিরাপত্তা ও প্রতিরক্ষার মতো গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রে ভারতের ওপর নির্ভরশীলতা থেক꧂ে মালদ্বীপকে সরিয়ে আন🍷তে চেয়েছেন মুইজু। মেডিকেল ইভাকুয়েশন সার্ভিসের জন্য শ্রীলঙ্কার সঙ্গে ব্যবস্থা চূড়ান্ত করার পাশাপাশি, মুইজুর সরকার সামুদ্রিক নজরদারির জন্য ড্রোন ব্যবহারের জন্য তুরস্কের সঙ্গে এবং প্রাণঘাতী নয় এমন সামরিক সরঞ্জাম ও প্রশিক্ষণ সরবরাহের জন্য চিনের সঙ্গে আরেকটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছে।
তিনি তার পূর্বসূরি ইব্রাহিম🏅 মহম্মদ সলিহকে একজন 'বিদেশি রাষ্ট্রদূতের' নির্দেশে কাজ করার জন্যও অভিযুক্ত করেছেন।