শেষ ওভারে খুলনার দরকার ছিল ১৭ রান। অধিনায়ক ইয়াসির আলি করেছেন লড়াই। মোসাদ্দেকের বলে রোমাঞ্চও ছড়িয়েছেন মাঠে। শেষ অবধি কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের কাছে পরাজয় মেনে নিতে হল খুলনা টাইগার্সের। টানা পাঁচ জয়ে ১০ পয়েন্ট নি♒য়ে টেবিলের তৃতীয়স্থানে ইমরুল কায়েসের দল।
বিপিএলের সিলেট প☂র্বে শনিবার 🅘দিনের প্রথম ম্যাচে টস জিতে কুমিল্লাকে ব্যাটিংয়ে পাঠায় খুলনা। দুই ওপনারের অর্ধশতকে ২ উইকেট হারিয়ে ১৬৫ রান সংগ্রহ করে ইমরুল কায়েসের দল। জবাবে ব্যাট করতে নেমে শেষ বল অবদি লড়াই করলে ৪ রানে হারতে হয় তামিম-ইয়াসিরদের।
সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে প্রথমে ব্যাট করতে নে🌠মে কুমিল্লাকে উড়ন্ত সূচনা এনে দেন দুই ওপেনার লিটন দাস ও মোহাম্মদ রিজওয়ান। উদ্বোধনী জুটিতে ৬৫ রান সংগ্রহ ক🏅রে এই দুই ব্যাটার। নিজের অর্ধশতক পূরণ করে সাজঘরে ফেরেন লিটন দাস।
লিটন আউটের পর জনসন চার্লসকে সঙ্গে নিয়ে দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে আরও ৬০ রান যোগ করেন রিজওয়ান। দ𒆙লীয় ১২৫ রানে ২২ বলে ৩৯ রানের ইনিংস খেলে সাজঘরে ফেরেন জনসন চার্লস। এরপর খুশদিল শাহকে সঙ্গে নিয়ে ইনিংস শেষ করেনে রিজওয়ান। ৪৩ বলে নিজের অর্ধশতক পূরণ করেন🐻 পাকিস্তানি ব্যাটার। শেষ অবধি নির্ধারিত ২০ ওভারে ২ উইকেট হারিয়ে ১৬৫ রান সংগ্রহ করে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স।
মোহাম্মদ রিজওয়ান ৪৭ বলে ৫৪ ও খুশদিল ১১ বলে ১৩ রানে অপরাজিত থাকেন। খুলনার পক্ষে উইকেট নেন ওয়াহাব রিয়াজ ও নাহিদুল ইসলাম রানা। কুমিল্ল🎉ার দেওয়া লক্ষ্য ছাড়িয়ে যাবার পথে শুরুটা খুব একটা ভালো হয়নি খুলনা। দলীয় ১৪ রানে নাসিম শাহ’র শিকার হন তামিম ইকবাল। এরপর সাই হোপকে নিয়ে জুটি গড়ার চেষ্টা করেন অ্যান্ডি বালবির্নি। দলীয় ৬৩ রানে রানআউটের শিকার হন তিনি। ৩১ বলে ৩৮ রানের ইনিংস খেলেন আইরিশ ব্যাটার।
এরপর সাই হোপের সঙ্গে ৪৩ রানের জুটি গড়েন মাহমুদুল হাসান জয়। ১৩ বলে ২৬ রানের ইনিংস খেলে মোসাদ্দেক𒉰ের শিকার হয়ে সাজঘরে ফেরেন তিনি। দুই বল পরেই ১ রান করে আউট হন আজম খান। দল চাপে থাকায় ব্যাটিং অর্ডারে পরিবর্তন আনে খুলনা। অলরাউন্ডার সাইফুদ্দিনকে নামানো হলেও সফল হতে পারেননি। ১০ বলে ৮ রান করে ফেরেন তিনি। অধিনায়ক ইয়াসিরকে নিয়ে দলকে লক্ষের দিকে এগিয়ে নেন সাই হোপ। ১৯তম ওভারের প্রথম বলে দলীয় ১৪১ রানে হন নাসিম শাহ’র শিকার। ৩২ বলে ৩৩ রানের ইনিংস খেলেন এই ক্যারাবিয়ান।
এরপর ওহাব রিয়াজকে নিয়ে শেষ ওভারে রোমাঞ্চ ছড়ান মোসাদ্দেকের বলে। ৬ বলে ১৭ রান প্রয়োজন ছিল জয়ের নোঙরে পৌঁছতে। পরপর দুটি চার মেরে✤ জয়ের সম্ভাবনাও দেখান দলকে। শেষ অবধি ৬ উইকেট হারিয়ে ১৬১ রানে থামে ইনিংস। ৪ রানে💮 জয় পায় কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স। ইয়াসির ১৯ বলে ৩০ রান করেন। কুমিল্লার হয়ে ২ উইকেট নেন নাসিম শাহ।
(বিশেষ দ্রষ্টব্য: প্রতিবেদনটি চ্যানেল আই থেকে নেওয়া হয়েছে। সেই প্রಌতিবেদনই তুলে ধরা হয়েছে। হিন্🅺দুস্তান টাইমস বাংলার কোনও প্রতিনিধি এই প্রতিবেদন লেখেননি।)