আগামী ৩-৪ বছরে দেশে বাড়বে𝔉 চুক্তিভဣিত্তিক চাকরির বাজার। প্রায় ২.৪ কোটি চুক্তিভিত্তিক চাকরি হবে দেশজুড়ে। বোস্টন কনসাল্টিং গ্রুপ এবং মাইকেল অ্যান্ড সুজান ডেল ফাউন্ডেশানের সমীক্ষায় এমনই অনুমান করা হয়েছে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মতো দেশে চুক্তিভিত্তিক কাজ নতুন কিছু নয়। তবে, ভ🍃ারতে চাকরির বাজারের মূলস্রোতে চুক্তিভিত্তিক কাজ খুব বেশিদিন আসেনি। এমনটাই বলা হয়েছে সমীক্ষায়। এতদিন চুক্তিভিত্তিক কাজে শিক্ষিত যুবসমাজ🎶ের কিছুটা অনীহাও ছিল।
তবে, পরিস্থিতি বদলাচ্ছে। সরকারি দফতর, ব্যাঙ্ক থেকে বেসরকারি ফার্ম, দ্রব্যাদি ডেলিভারি- সব ক্ষেত্রেই ক্রমেই বাড়ছে চুক্তিভিত্তি♔ক কাজ। ১ থেকে ৩ বছরের চুক্তিতে কাজের সংখ্যা বাড়ছে।
চুক্তিভিত্তিক🧔 কাজের ফলে 'আনস্কিলড' চাকুরিপ্রার্থীদেরও কিছুটা সুবিধা হয়েছে। অর্থাত্ যাঁদের কোনও নির্দিষ্ট পেশাভিত্তিক প্রশিক্ষণ নেই, তাঁদেরও মিলছে জীবিকার সন্ধান।আগামী ৮-১০ বছরে এই ধারা অব্যাহত থাকবে, বলছে রিপোর্ট। এই সময়ে প্রায় ৯ কোটি নতুন চুক্তিভিত্তিক চাকরি তৈরি হবে দেশজুড়ে।
লকডাউনের সময় থেকেই চাকরির বা👍জারে অনিশ্চয়তার জেরে অনেকেই চুক্তিভিত্তিক চাকরি বেছে নিয়েছেন। তবে এর সুফল হিসাবে কমছে বেকার সমস্যা। আবার চুক্তিভিত্তিক কর্মীদের অনেকক্ষেত্রে ফ্লেক্সিবল শিফট-এর সুযোগ থাকে। তাই পড়ুয়া, নতুন কাজে যোগ দিতে ইচ্ছুক মহিলারাও নিজের সময় মতো কাজ করতে পারেন। ফলে তাঁদের জন্য এটি ভাল অপশন।
তবে, চুক্তিভিত্তিক কাজে ভবিষ্যত নিয়ে অনিশ্চয়তার প্রশ্ন থেকেই যায়। তবে সাময়িকভাবে এই ধরণꦡের কাজের পর কর্মীরা অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে অন্যান্য কা🍎জে যোগ দিতে পারেন, এমনই বলা হয়েছে সমীক্ষায়।