বিধ্বংসী আকার নিয়েছে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ। গোটা দেশে হু হু করে বাড়ছে করোনা সংক্রামিত ও মৃতদের সংখ্যা। হাসপাতালে হাসপাতালে অক্সিজেনের হাহাকার পড়ে গিয়েছে। অক্সিজেনের অভাবে মৃতের সংখ্যা বেড়েই চলেছে দেশের নানা প্রান্তে🦂। এই অবস্থার মধ্যেও দেশের করোনার টিকাকরণের ১০০ দিন পূর্ণ করল কেন্দ্রীয় সরকার।
কেন্দ্রের ꧃স্বাস্থ্যমন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, চলতি বছরে ১৬ জানুয়ারি থেকে শুরু হওয়া টিকাকরণের প্রকল্পꦜ রবিবার ১০০ তম দিনে পদার্পণ করল। এরই মধ্যে অতি দ্রুততার সঙ্গে ১৪ কোটি মানুষকে করোনা ভ্যাকসিনের ডোজ দেওয়া হয়েছে।কেন্দ্রের তরফে আরও জানানো হয়েছে, সরকারি হিসাবে শনিবার রাত ৮টা পর্যন্ত সারা দেশে ১৪ কোটি ৮ লক্ষ ২ হাজার ৭৯৪টি ভ্যাকসিন দেওয়া হয়েছে।
টিকাকরণের এই প🍰্রকল্পে ৯ কোটি ২৮ 💎লক্ষ ৯ হাজার ৬২১ জন স্বাস্থ্যকর্মী এখনও পর্যন্ত টিকা নিয়েছেন।
স্বাস্থ্য কর্মীদের মধ্যে প্রথম ডোজ নিয়েছেন ৫,৯৯৪,০১ জন আর প্রথম সারির করোনা যোদ্ধাদের মধ্যে দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ১১,৯৪২,২৩৩ জন। এছাড়াও ৪৫ বছর থেকে শুরু করে ৬০ বছর পর্যন্ত মানুষেরা যথাক্রমে প্রথম ডোজ নিয়েছেন ৬,২৭৭,৭৯৭ জন ও দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ৪৭,৬৪১,৯৯২ জন। এছাড়াও ৪৫ বছর থেকে ৬০ বছর পর্যন্ত মানুষরা প্রথম ডোজ নিয✱়েছেন ২,৩২২,৪৮০ জন। আর ৬০ বছরের উর্ধ্বে প্রথম ডোজ নিয়েছেন ৪৯,৬৩২,২৪৫ জন। পাশাপাশি ৬০ বছরের উর𝓀্ধ্বে দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ৭,৭০২,০২৫ জন।
করোনার দ্বিতীয় ঢেউ রুখতে এরপরে কেন্দ্রের লক্ষ্য হল ১৮ বছরের ঊর্ধ্বে প্রত্যেক ভারতীয়কে করোন♓ার টিকা দেওয়া, যা ১ মে থেকে শুরু করতে চলে🔯ছে কেন্দ্র।
যদিও শুধু মাত্র ৪৫ বছর পর্যন্ত মানুষেরা তখনই ভ্যাকসিন নিতে পারবেন, যখন সেটা বেসরকারিভাবে বাজারে আসবে তাছাড়া রাজ্য সরকারের ভাঁড়াড়ে মজুদ থাকবে। এছাড়াও কেন্দ্র আগেই জানিয়ে দিয়েছিল যে, করোনার টিকা প্রস্❀তুতকারক সংস্থাগুলি উৎপাদিত টিকার ৫০শতাংশ রাজ্য—সহ খোলা বাজারে সরবরাহ করা হবে।