অনেকের মনেই একটি সুপ্ত বাসনা থাকে সেই পুরানো দিনগুলোতে যদি ফিরে যেতে পারতাম। কিন্তু এই জেট যুগে আর সেসব হয় না। এই যুগে এগিয়ে না গেলেই আপনি নাকি ব্যাক ডেটেড। তবে ইংল্যান্ডের এক ⛦দম্পতি নিজের ইচ্ছাতেই ব্যাক ডেটেড থেকে গিয়েছেন। আধুনিক সবকিছুকে বর্জন করে তাঁদের ঘড়ির কাঁটা চলছে উলটো দিকে। সেই ১৯৩০ সালে জমানায় আটকে রেখেছেন নিজেদের।
এখনও তাঁদের বাড়িতে ল্যান্🍸ড লাইন ফোন, সাদা কালো টিভি, গ্রামোফোনের গ♊ান, কোনও ডিজিটাল মাধ্য়মে পেমেন্ট নেই। সব নগদ টাকায়।
৫৮ বছর বয়সী লিসা ফ্লেচার ও তাঁর স্বামী ৫৫🎉 বছরের নীলের বাড♊়িতে এখনও ১৯৩০এর দশকের ফ্রিজ। ১০০ বছরের পুরানো গাড়ি তাঁরা এখনও চড়েন। সেই ৩০ এর দশকের ফ্যাশনেই আটকে আছে তাঁদের আলমারি।
১৯৯১ সালে তাঁরা বিয়ে করেছিলেন। এরপর লিসা স্বামীকে বোঝান🥂 আমরা ৩০এর দশকেই আটকে থাকব। প্রথমে নী🎃ল ঠিক মানতে পারতেন না। তারপর সব কেমন মানিয়ে নিলেন তিনিও। আর তারপর থেকেই সেই যাপন এখনও চলছে।
এখনও এনামেলের কুকার ব্যবহার করেন তাঁরা। জামাকাপড় থেকে খাওয়া দাওয়া মানে রোজকার মেনুতেও তাঁদের সেই ৩০এর দশকের ছোঁয়া। তবে ব্যতিক্রম বলতে নীল কাজের জন্য় একটা মোবাইল ইদানিং ব্যবহার করেন। তবে বাড়িতে এখনও ল্যান্ডফোন। অনলাইন ব্যাঙ্কিংয়েরও বালাই নেই।
লিসা মজা করে বলেন, কেউ কেউ ভাবেন আমরা হয়তো সেই ড🤡িকেন্ಞসিয়ান ইংল্যান্ডের লোক। আমাদের বাড়ির সব কিছুরই একটি গল্প আছে। আমাদের পোশাক দেখে অনেকে বলেন, বিয়েবাড়ি যাচ্ছো নাকি? মনে হয় লোকজন আমাদের পাগল ভাবেন! আমি ওসব কি🐼ছু ভাবি না। কিন্তু কেন তারা ২০২২ সালেও আটকে আছেন ১০৩০এ। আসলে এটাই তাঁদের শখ।