সম্ভ্রান্ত, উচ্চবিত্ত পরিবারের নারী। বাবা সরকারি চাকরি করেন। প্রাথমিকভাবে পুলিশি তদন্তে দেখা গিয়েছে, এক লক্ষ টাকার বিনিময়ে তিনি গণিকা বৃত্তিতে⛄ রাজি হয়ে যেতেন। তাঁকে কার্যত হাতে নাতে ধরেছিল পুলিশ। এদিকে বাবার বাড়িতেই তাঁকে রাখার ব্যাপারে আবেদন জানিয়েছিলেন ওই মহিলা আইনজীবী। কিন্তু তা নাকচ করে দিয়েছে আদালত। মেট্রোপলিটান ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টের রায়কেই বহাল রেখেছে সেশন কোর্ট। বারবনিতার স্বভাব থেকে যাতে তিনি বেরিয়ে আসেন সেকারনে বছর দুয়েকের জন্য তাঁকে কার্যত আটক রাখার নির্দেশ দিয়েছে আদালত। আদালত জানিয়েছে, ওই মহিলা HIV Positive। বৃহত্তরক্ষেত্রে তিনি সমাজের কাছে বিপদে📖র কারণ হয়ে উঠতে পারেন। সেকারনেই তাঁকে আটক রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
এদিকে মহিলার বাবার আবেদন ছিল ওই মহিলা অর্থনৈতিকভাবে সক্ষম। তিনি কোনওরকম অনৈতিক কাজের সঙ্গে যুক্ত হবেন না। তবে আদালত ইমমরাল ট্রাফিক অ্যাক্টে দু বছরের জন্য ওই মহিলাকে আটক রাখার নির্দেশ দিয়েছে। পাশাপাশি রাজ্যের তরফেও আইনজীবী জানিয়েছেন, এই নির্দেশের মধ্যে ভুল কিছু নেই। এদিকে মহিলার আইনজীবী জানিয়েছিলেন, সমাজের পক্ষে বিপজ্জনক হতে পারে এমন কোনও পদক্ষেপ তিনি নেননি। তবে সরকারের তরফে জানানো হয়েছে ওই মহিলা হাতেনাতে ধরা পড়েছেন। তাঁ𒀰কে ভোকেশানাল ট্রেনিংয়ে পাঠানো হয়েছিল। তবে তিনি এইচআইভি পজিটিভ। নিম্ন আদালত যে রায় দিয়েছে সেটি একেবারে যথার্থ। তবে যাবতীয় নথি দেখে আদালত জানিয়েছে, ওই মহিলার যত্ন ও সুরক্ষাকেও নিশ্চিত করা দরকার।&nbs༒p;