তাদের তৈরি&nb♉sp;Covid-19 প্রতিষেধক টিকা ‘কোভ্যাক্সিন’ ৬০ শতাংশ কার্যকরী, ঘোষণা করল ভারত বায়োটেক। ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের ফলাফল বিচার করে এই সিদ্ধান্তে আসা গিয়েছে বলে জানিয়েছে সংস্থা।
ভারত বায়োটেক-এর কোয়ালিটি অপারেশনস বিভা🌳গের প্রেসিডেন্ট সাই ডি প্রসাদ জানিয়েছেন,𓄧 শ্বাসকষ্টজনিত রোগের প্রতিষেধক ভ্যাক্সিন ৫০% কার্যকরী হলেই তা ব্যবহারের অনুমোদন দেয় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO), আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের খাদ্য ও ওষুধ প্রশাসন (USFDA) এবং ভারতের কেন্দ্রীয় ওষুধ মান নিয়ন্ত্রণ সংস্থা (CDSCO)।
ভারত বায়োটেক-এর তরফে বলা হয়েছে, প্রথমে প্রতিষেধকের ৬০% কার্যকরিতার লক্ষ্য রাখলে﷽ও এবার সেই হার বাড়তে উদ্যোগী হয়েছে 🍌সংস্থা।
দেশীয় সংস্থার তৈরি টিকা ৫০𝐆% এর বেশি কার্যকর হওয়ায় অতিমারী রোধে ভারতে আশার আলো দেখা দিয়েছে।
উৎপাদক সংস্থার তরফে আরও জানানো হয়েছে যে, অনুমোদন পেলে এবং নিরাপত্তা বিষয়ক ছাড়পত্র জোগাড় হলে ২০২১ সালের দ্বিতীয় ত্রৈমাসিকে বাজারে কোভ্যাক্সিন ছাড়ার কথা ভাবা হয়েছে💙।
চলতি মাসের গোড়াতেই ভারতীয় প্রযুক্তিতে তৈরি প্রথম কোভিড টিক꧂ার ট্রায়ালের তৃতীয় পর্যায় শুরু করেছে ভারত বায়োটেক। দেশের ২৫টি পরীক্ষাকেন্দ্রে ২৬,০০০ স্বেচ্ছাসেবীর উপরে প্রয়োগ করা হয়েছে এই টিকা। ব্যবস্থাপনায় ভারত বায়োটেকের সহযোগী হয়েছে আইসিএমআর। এখনও পর্যন্ত দেশে এটিই বৃহত্তম ভ্যাক্সিন ট্রায়াল।
তবে সংস্থার ঘোষণায় বিস্ময় প্রকাশ করেছেন অনেকেই। টুইটারে AIDAN-এর সহ- আহ্বায়ক মালিনী আইসোলা মন্তব্য করেছেন, ‘♑এখনও পর্যন্ত প্রথম ও দ্বিতীয় দফার ট্রায়ালের ফলাফল জানানো হল না। পার্শ্ব প্রত♍িক্রিয়া নিয়েও অস্পষ্টতা রয়ে গিয়েছে। প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয়পর্যায়ের ট্রায়ালের নিয়মাবলী সম্পর্কেও কিছু প্রকাশকরা হয়নি।’
কেন্দ্রীয় সরকারের ভ্যাক্সিন বিশেষজ্ঞ দলের সদস্য চিকিৎসক ভি কে প𒉰াল জানিয়েছেন, তৃতীয় পর্যায়ের ট্রায়াল সম্পূর্ণ হলে কোভ্যাক্সিনের সব ট্রায়ালের ফলাফল প্রকাশ করা হবে।