পয়লা এপ্রিল থেকে ভারতে করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা বৃদ্ধির হার ৪০ শতাংশ কমেছে। একইসঙ্গে লকডাউনের দু'সপ্তাহ 🐼আগে প্রায় তিনদিনে সংক্রামিতের সংখ্যা দ্বিগুণ হচ্ছিল। এখন তা ৬.২ দিন হয়েছে।
আরও পড়ুন : উহানে ল্যাবরেটরির দুর্ঘটনাই ছড়ায় করোনাভাইর𓄧াস, দাবি মার্কিন সংবাদম🥀াধ্যমের
শুক্রবার সাংবাদিক বৈঠকে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের যুগ্মসচিব লব আগরওয়াল জানান, দেশে করোনা আক্রান্তের গ্রোথ ফ্যাক্টর কত, তা নির্ধারণ করা হয়েছে। সেই পরিসংখ্যান অনুযায়ী গত ১ এপ্রিল থেকে দেশে গ্রোথ ফ্যাক্টর দাঁড়িয়েছে ১.২। ১৫ থেকে ৩♈১ মার্চ পর্যন্ত তা ছিল ২.১। মন্ত্রকের যুগ্মসচিবের কথায়, 'সারি এবং আইএলআই-সহ টেস্টিং বৃদ্ধি পাওয়ায় এটা ৪০ শতাংশ কমেছে।' গ্রোথ ফ্যাক্টর কীভাবে হিসাব করা হয়, তাও জানান তিনি। তাঁর কথায়, 'নতুন কত করোনা কেস এসেছে, তার সঙ্গে আগেরদিনের করোনা কেসের অনুপাত করা হয়।'
আরও পড়ুন : লকডাউনে বড় ক্ষতির মুখে রেল, কাঁটছাঁট হতে পারে ওভারটাইমের টাকা স♛༒হ অন্যান্য সুবিধায়
কেন্দ্রের তরফে জানানো হয়, দেশে আগের তুলনায় এখন করোনা আক্রান্তের সংখ্যা দ্বিগুণ হতে অনেকটা বেশি সময় লাগছে। দেশের গড় পরিসংখ🐷্যানের তুলনায় ভালো ফল করেছে ১৯ টি রাজ্য। অর্থাৎ সেখানে ৬.২ দিনের থেকে বেশি সময়ে করোনা সংক্রামিতের সংখ্যা দ্বিগুণ হচ্ছে। সেই তালিকায় রয়েছে কেরালা, তেলাঙ্গানার মতো রাজ্য। পশ্চিমবঙ্গ অবশ্য সেই তালিকায় নেই।
আরও পড়ুন : COVID-19 Updates: ডায়াবিটিস আছে? করোনার প্রকোপের ꧃মধ্যে ক🅺ী করবেন, জেনে নিন চিকিৎসকের পরামর্শ
পাশাপাশি, বিশ্বের অন্যান্য করোনা আক্রান্ত দেশের তুলনায় ভারতে সুস্থ হয়ে ওঠা রোগী এবং মৃতের অনুপাতও ভালো বলে জানিয়েছে কেন্দ্র। স্বাস্থ্য মন্ত্রকের যুগ্মসচিব বলেন, 'সুস্থ হয়𝓡ে ওঠা রোগী মৃতদের মধ্যে অনুপাত করলে ৮০ শতাংশ রোগী সুস্থ হয়ে উঠেছেন। ২০ শতাংশ আক্রান্তের মৃত্যু হয়েছে। যে কোনও মৃত্যুই দুঃখজনক। তবে অন্যদেশের থেকে আমরা হয়তো ভালো করছি। আমাদের আরও ভালো করতে হবে।'