করোনাভাইরাসের ধাক্কায় বিপর্যস্ত বিশ্🌳ব অর্থনীতি। দিশেহারা ভারতও। তা সত্ত্বেও চলতি বছর বিশ্বের প্রধান অর্থনীতির মধ্যে ভারতের আর্থিক বৃদ্ধির হার সর্বাধিক হওয়ার পূর্বাভাস দিল আন্তর্জাতিক অর্থ ভাণ্ডার (আইএমএফ)।
আরও পড়ুন : কোনও নির্দিষ্ট এলাকায় টানা ২৮ দিন করোনা আক্রান্তের হদিশ ন🧜া পাওয়ার অর্থ কী?
সংস্থার মুখ্য অর্থনীতিবিদ গীতা গোপীনাথ মঙ্গলবার 'ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক আউটলুক' রিপোর্ট প্রকাশ করেন। সেই রিপোর্টে ভারতের আর্থিক বৃদ্ধির হার একধাক্কায় প্রায় চার শতাংশ🔯 কমানো হয়েছে। গত জানুয়ারিতে আইএমএফ পূর্বাভাস দিয়েছিল, ভারতের বৃদ্ধির হার ৫.৮ শতাংশ হবে। মঙ্গলবার তা কমিয়ে 💙১.৯ শতাংশ করা হয়েছে।
আরও পড়ুন : Covid-19 Updates: লকডাউনের🔜 ফলে আর্থিক ক্ষতি হলেও তা দেশবাসীর জীবনের কাছে তুচ্ছ, বললেন মোদী
বিশ্ব অর💟্থনীতির অবস্থাও তথৈবচ। তা তিন শতাংশ পড়বে বলে রিপোর্টে পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। করোনার সবথেকে বেশি প্রভাব ইউরোপের অর্থনীতিতে পড়বে বলে ধারণা আইএমএফের। সেখানে অর্থনীতি ৭.৫ শতাংশ সংকুচিত হবে। আমেরিকার ক্ষেত্রে তা ৫.৯ শতাংশ। চিনেরও আর্থিক বৃদ্ধির হার ১.২ শতাংশে ঠেকবে। রিপোর্টে বলা হয়েছে, '(১৯৩০ সালের) গ্রেট ডিপ্রেশনের পর চলতি বছরে সবথেকে খারাপ মন্দ পরিলক্ষিত হওয়ার 💝সম্ভাবনা রয়েছে। এক দশক আগে আন্তর্জাতিক আর্থিক সংকটের থেকে এবার পরিস্থিতি আরও খারাপ হবে।'
আরও পড়ুন : ভাইরাস আক্রান꧋🔯্তের খোঁজ পেতে এবার গুগল ও অ্যাপল-এর যৌথ উদ্যোগ
এই অবস্থায় ভারতের অবস্থা তুলনায় ভালো হলে রিপোর্টে দেখানো বয়েছে। এমনকী বেহাল অবস্থার মধ্যেও পরবর্তী আর্থিক বছরে ভারতের অর্থনীতি ঘুꦬরে দাঁড়াবে বলে বিশ্বাস আইএমএফের। সংস্থার মতে, ২০২১-২২ সালে ভারতের অর্থনীতি বাড়বে ৭.৪ শতাংশ হারে। যা জানুয়ারিতে যে পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছিল, তার থেকে বেশিও।
আরও পড়ুন : সংক্রমণ নিয়ে তথ্য গ꧒োপনের অভিযোগ ভিত্তিহীন, ভারতীয় সংবাদমাধ্যম তোপ চিনের
উল্লেখ্য, মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী লকডাউন বাড়ানোর সিদ্ধান্তꦺের পর Barclays জানিয়েছিল, ২০২০ সালে ভারতের আর্থিক বৃদ্ধির হার শূন্যে ঠেকবে। ২০২১ সালে তা বেড়ে ০.৮ শতাংশ হবে। কিন্তু আইএমএফের রিপোর্টে সম্পূর্ণ বিভিন্ন ছবি উপস্থাপন করা হল।