ত্🤡বকে পরীক্ষা-নিরীক্ষ♋ার (স্কিন ট্রায়াল) অনুমোদন পেল ভারতের অন্যতম 'ভ্যাকসিন ক্যান্ডিডেট' কোভ্যাক্সিন (Covaxin)। সেই ছাড়পত্র দিয়েছে সেন্ট্রাল ড্রাগস স্ট্যান্ডার্ড কন্ট্রোল অর্গানাইজেশন (সিডিএসসিও)।
আপাতত ইন্ট্রামাস্কুলার উপায়ে সম্ভা🌱ব🐎্য টিকার পরীক্ষা চলছে। এক্ষেত্রে সরাসরি পেশিতে টিকা দেওয়া হচ্ছে। শনিবার ওষুধ নিয়ন্ত্রক সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে, পৃথকভাবে এবার ইন্ট্রাডার্মাল উপায়ে সেই সম্ভাব্য টিকার ট্রায়াল চলবে। অর্থাৎ ত্বকের ঠিক নীচে টিকা দেওয়া হবে।
ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ মেডিক্যাল কাউন্সিলের (আইসিএমআর) সঙ্গে যৌথভাবে টিকা তৈরি করেছে ভারত বায়োটেক। গত জুলাইয়েই প্রথম ও দ্বিতীয় পর্যায়ে মানবদেহে পরীক্ষা-নিরীক্ষার (হিউম্যান ট্রায়াল) ছাড়পত্র মি﷽লেছে।
আমেরিকায় মায়ো ক্লিনিকের সংক্রামক রোগ বিশেষজ্ঞ প্রিয়া সম্পথকুমার জানিয়েছেন, স্বেচ্ছাসেবকদের একটি ছোটো দলের উপর প্রথম পর্যায়ের ট্রায়াল চলছে। এক্ষেত্রে টিকার সুরক্ষা এবং ডোজের মাত্রা নির্ধারণের পাশাপাশি মানবদেহে প্রয়োগ𓆏ের ফলে দেহের প্রতিরোধ ক্ষমতার উপর কী প্রতিক্রিয়া হয়, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। দ্বিতীয় পর্যায়ে বেশি সংখ্যক সুস্থ স্বেচ্ছাসেবক যুক্ত থাকেন। সম্ভাব্য টিকার সুরক্ষা ও কার্যকারিতা জানতে ১০০-র ঘরে বা ﷽তার থেকে কিছু সংখ্যক কম স্বেচ্ছাসেবকের উপর পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালানো হয়।
কেন্দ🌃্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী হর্ষবর্ধন জানিয়েছেন, সপ্তাহদুয়েক আগে কোভ্যাক্সিনের হিউম্যান ট্রায়াল শুরু হয়েছে এবং চলতি বছরের মধ্যে সেই টিকা মিলতে পারে। এইমস-সহ দেশের ১২ টি হাসপাতালে ১,১২৫ জন রোগীর উ🍌পর সেই ট্রায়াল-পর্ব চলছে।
এদিকে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় এবং সুইডিশ-ব্রিটিশ বায়োটেক সংস্থা অ্যাস্ট্রাজেনেকা যৌথভাবে যে সম্ভাব্য টিকা তৈরি করেছে, চলতি মাসে ভারতে সেটির ট্রায়াল শুরুর জন্য তৈরি সেরাম ইনস্টিটিউট অফ ইন্ডিয়া (এসআইআই)। চলতি বছরের মধ্যেই সেই টিকা পাওয়া যাবে বলে আশা সংস্থার। স্বাস্থ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, ভারতের অপর একটি ‘ভ্যাকসিন ক্যান্ডিডেট’ তথা জাইডাস ক্যাডিলার 'জাইডকোভ ডি'-এর ক্লিনিকাল ট্রায়াল শুরু হয়েছে। আগামী কয়েক মাসের মধ্যে সেই প্🐻রক্রিয়া শেষ হয়ে যাবে বলে আশা তাঁর।