জরুরি ভিত্তিতে কীভাবে করোনাভাইরাস টিকার অনুমোদন দেওয়া হবে? তা 🐼নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকারি আধিকারিকদের থেকে বিশদে জানতে চাইলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। আধিকারিকদের বক্তব্য, অ🃏নুমোদন প্রক্রিয়ার সময় যাতে আইনি বা আমলাতান্ত্রিক জোট তৈরি না হয়, তা নিশ্চিত করতেই সে বিষয়ে জানতে চেয়েছিলেন তিনি।
গত শুক্রবার করোনা টিকা কে𒅌না এবং বণ্টনের কৌশল নিয়ে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে বৈঠক করেন মোদী। সেখানে ছিলেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যসচিব রাজেশ ভূষণ, প্রিন্সিপাল বৈজ্ঞানিক উপদেষ্টা বিজয় রাঘবন, নীতি আয়োগের সদস্য (স্বাস্থ্য) তথা করোনাভাইরাস সংক্রান্ত জাতীয় টাস্ক ফোর্সের প্রধান ভি কে পাল-সহ অন্যান্যরা।
একাধিক ‘ভ্যাকসিন ক্যান্ডিডেট’ প্রায় শেষ পর্যায়ে পৌঁছে যাওয়ায় কোনও নতুন টিকার জরুরি অনুমোদনের ক্ষেত্রে কী পন্থা অবলম্বন করা হবে, সে বিষয়ে নির্দিষ্টভাবে জানতে চান। দু'জন আধিকারিক মোদীকে জানান, সেই প্রক্র𓃲িয়ার জন্য নির্দিষ্ট নিয়মকানুন আছে। এক আধিকারিক বলেন, ‘আমরা জানাই, এরকম অনুমোদনের জন্য আমাদের যে আইনি কাঠামো আছে,👍 তা উপযুক্ত। মহামারী রুখতে যে কোনও পদক্ষেপ করার জন্য ২০২০ সালের মহামারী রোগ আইনের ক্ষমতা দিয়েছে রাজ্যগুলিকে। তা টিকার জন্য ব্যবহার করা হতে পারে।’
মোদীকে জানানো হয়, দেশজুড়ে ৬৮ দিন লকডাউন এবং করোনাভাইরাস সংক্রান্ত কনটেনমেন্ট জোনের সময় ২০০৫ সালের জাত🍸ীয় বিপর্যয় মোকাবিলা আইনের আওতায় বিভিন্ন পদক্ষেপ করা হয়েছিল। সেই আইনের আওতায় করোনা টিকা বণ্টনও করা হবে। নাম গোপন রাখার শর্তে আধিকারিকরা জানিয়েছেন, দেশ এবং বিদেশের ‘ভ্যাকসিন ক্যান্ডিডেট’ সংক্রান্ত গবেষণার অগ্রগতি নিয়েও মোদীকে জানানো হয়। তাঁকে জানানো হয়, বিশ্বের করোনা টিকার ডোজের জরুরি ভিত্তিতে অনুমোদন 🌞দেননি।