চলতি এপ্রিলের মাঝামাঝি অর্থাৎ নববর্ষে🔯র গোড়ার দিকে চরমে পৌঁছাতে 💜পারে করোনাভাইরাসের দ্বিতীয় স্রোত বা সেকেন্ড ওয়েভ। সংক্রমণের হারের গাণিতিক বিশ্লেষণ করে এমনটাই জানালেন বিজ্ঞানীরা। মে মাসের পর থেকেই অল্প অল্প করে কমতে পারে সংক্রমণের হার।
'SUTRA' নামে পরিচিত এই গাণিতিক মডেল। এর মাধ্যমেই বিশ্লেষণ করে গত বছর অগস্টে প্রথম পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছিল। সেই সময়ে বলা হয়েছিল যে, ২০২০ সালের 😼সেপ্টেম্বরে শিখরে পৌঁছাবে করোনা। ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারির দিকে একটু কমতে পারে ဣসংক্রমণ।
আইআইটি কানপুরের গবেষক🔯 মণীন্দ্র আগরওয়াল এই গাণিতিক মডেল ব্য﷽বহার করেই নয়া পূর্বাভাস দিয়েছেন। বর্তমানে যে হারে করোনা সংক্রমণ বাড়ছে, তার উপর ভিত্তি করে হিসাব করেছেন তিনি। তাতে দেখা যাচ্ছে, চলতি এপ্রিলের মাঝামাঝি সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছবে সংক্রমণ।
𒀰আগামী ১৫ থেকে ২০ এপ্রিল শিখরে পৌঁছতে পারে দ্বিতীয় ওয়েভের সংক্রমণ। খুব দ্রুত হারেই সংক্রমণ বাড়বে। তবে কমবেও সেরকমই 🔥দ্রুত হারে। মে মাসের শেষে অনেকটাই কমে যাবে প্রকোপ,' পিটিআইকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এমনটাই জানিয়েছেন গবেষক।
শিখরে পৌঁছনোর সময়ে দিনে কত সংক্রমণ হতে পারে? এ বিষয়ে সঠিক করে বলা সম্ভব নয়♑ বলে জানিয়েছেন মণীন্দ্র। 'হিসাব অনুযায়ী সর্বোচ্চ দৈনিক ১ লাখ সংক্রমণ হতে পারে। কিন্তু এটা বাড়তে-কমতে পারে। তবে সময়টা ১৫ থেকে ২০ এপ্রিলের মধ্যেই হবে,' জানালেন বিজ্ঞানী।
মণীন্দ্র জানিয়েছেন, পুরো হিসাবটাই করা হয় করোনার পূর্ববর্তী পরিসংখ্যানের উপর ভিত্তি করে। অর্থাৎ কতজন দৈনিক সংক্রমিত হচ্ছেন, এক🎀জন সংক্রমিত ব্যক্তি কতজনকে সংক্রমিত করছেন ইত্যাদি পরিসখ্যানই এর মূল🌊ে।
মণীন্দ্র জানিয়েছেন চলতি বছরের মার্চ থেকে হঠাৎ বেড়েছে একটি পরিসংখ্যান। একজন সংক্রমিত ব্যক্তি থেকে ꧒কতজন সংক্রমিত হচ্ছেন, সেই সংখ্যা এক ধাক্কায় ৫০% বেড়েছে। সাধারণ মানুষের করোনা নিয়ে ঢিলেঢালা মনোভাবই এর জন্য দায়ী, মত বিজ্ঞানীর।
তাই চলতি মাসে করোনা সতর্ꩲকতা আরও সঠিকভাবে পালন করা প্রয়োজন বলে মত বিশেষজ্ঞদের। নꦆিয়মিত মাস্ক, স্যানিটাইজার, হাত ধোওয়া, সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার অভ্যাস রাখতে হবে আমজনতাকে, এমনই মত তাঁদের।