ফোনে আসছে না কোনও ওটিপি। তা সত্ত্বেও নেটব্যাঙ্কিং অ্যাকাউন্টে যুক্ত হয়ে যাচ্ছে অজানা অ্যাকাউন্ট।🦂 কিছু বোঝার আগেই নিজের অ্যাকাউন্ট থেকে সেই অজানা অ্যাকাউন্টে চলে যাচ্ছে লাখ-লাখ টাকা। এমনই একাধিক অভিযোগ উঠেছে গুজরাটের ভদোদরায়। একটি সংবাদমাধ্যমের প্রꦇতিবেদনে এমনই জানানো হয়েছে।
কীভাবে টাকা হাতানোর অভিযোগ উঠেছে?
দ্য টাইমস অফ ইন্ডিয়ার প্রতিবেদন অনুযায়ী, পুলিশের অ্যাসিসট্যান্ট কমিশনার (সাইবার ক্রাইম) হার্দিক মাকাদিয়া জানিয়েছেন যে অভিযো💖গকারীদের নেটব্যাঙ্কিং অ্যাকাউন্টে উপভোক্তা হিসেব একটি অজানা অ্যাকাউন্ট যুক্ত হয়ে গিয়েছিল। কোনও গোলযোগের কারণে সেরকম হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে মনে করেছিলেন অভিযোগকারীরা। কিন্তু পরে ভুল ভাঙে। অভিযোগকারীদের অ্যাকাউন্ট থেকে লাখ-লাখ টাকা গায়েব হয়ে যায়। চোখের পলকে টাকা চলে যায় জালিয়াতদের অ্যাকাউন্টে।
অথচ নয়া উপভোক্তাকে যোগ করার জন্য ফোনে কোনও ওটিপি আসেনি বলে দা♊বি করেছেন অভিযোগকারীরা। পুলিশ জানিয়েছে, আগে জালিয়াতি চক্র যেভাবে প্রতারণার ফাঁদ পাতত, তা আমূল পালটে গিয়েছে। আগে যে ব্যক্তিদের 'টার্গেট' করত, তাঁদের সিম পালটে নিত জালিয়াতরা। যাতে ওই 'টার্গেট'-র ফোনে ওটিপি না যায়। যতক্ষণ সেই বিষয়টা জানতে পারতেন 'টার🌌্গেট'-রা, ততক্ষণে ব্যাঙ্ক থেকে টাকা উধাও হয়ে যেত। কিন্তু এবার যাঁরা যাঁরা অভিযোগ দায়ের করেছেন, তাঁদের সিম কার্ড সক্রিয় আছে।
আরও পড়ুন: প্রেমের ফাঁদ তথা নানা উপায়ে মার্কিনিদের ৮০ হাজার কোটি সাফ করেছে ভারত♋ের একাধিক 🔯ভুয়ো কলসেন্টার
সেই পরিস্থিতিতে ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলছে পুলিশ। ওই প্রতিবেদন অনুযায়ী, পুলিশের অ্যাসিসট্যান্ট কমিশনার (সাইবার ক্রাইম) জানিয়েছেন যে ব্যাঙ্কের সাইবার সুরক্ষꦚা ব্যবস্থার কোনও ফাঁকফোকর ছিল কিনা, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। ইতিমধ্যে ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষের কাছে বিষয়টি নিয়ে চিঠি লেখা হয়েছে। সেইসঙ্গে নেটব্যাঙ্কিং পরিষেবা ব্যবহারকারীদের সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছে পুলিশ।