চ🧸লতি সপ্তাহেই ভারতের উপকূলে আছড়ে পড়তে পারে একটি ঘূর্ণিঝড়। তেমনই সম্ভাবনা তুলে ধরলেন আবহবিদরা। যদিও ভারতীয় মৌসম ভবনের শীর্ষ আধিকারিকদের মতে, সম্ভাবনা থাকলেও আদৌও ঘূর্ণিঝড় আছড়ে পড়বে কিনা, তা এখনꦡই বলা যাবে না। সে বিষয়ে নিশ্চিত হতে আরও কিছুটা অপেক্ষা করতে হবে।
মঙ্গলবার রাতে মৌসম ভবনের তরফে জানানো হয়েছে, আগামী ২৪ ঘণ্টায় নিরক্ষীয় ভারত মহাসাগর ও পার্শ্ববর্তী দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোসাগরের উপর একটি নিম্নচাপ তৈরি হতে পারে। তার জেরে আগামী শনিবার (১৯ মার্চ) পর্যন্ত আন্দামান এবং নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ বৃষ্টির সম্ভাবনা আছে। বিশেষত শুক্রবার (১৮ মার্চ) এবং শনিবার কয়েকটি জায়গায় বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টি হতে পারে। শনিবার দক্ষিণ আন্দামান সাগরের উপর প্রবল বেগে হাওয়ার পূর্বাভাস দেওয়🌳া হয়েছে। তখন হাওয়ার গতিবেগ ঘণ্টায় ৪০-৫০ কিলোমিটারে পৌঁছে যাওয়ার সম্ভাবনা আছে। দমকা হাওয়ার বেগ আবার ▨৬০ কিলোমিটারে পৌঁছে যেতে পারে।
ঘূর্ণিঝড়ের সম্ভাবনা
মৌসম ভবনের শীর্ষ আধিকারিকদের বক্তব্য, যে নিম্নচাপ তৈরি হবে, তা ঘনীভূত হয়ে আগামিদিনে ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হওয়ার সম্ভবনা আছে। তবে মৌসম ভবনে ঘূর্ণিঝড় বিষয়ক প্রধান আনন্দ দাস বলেন, ‘আমরা পুরোটা নজরে রেখেছি। আপাতত যা পরিস্থিতি, তাতে (নিম্নচাপ) ঘনীভূত হওয়ার জন্য✱ আদর্শ। তবে এখনই চূড়ান্ত বলে দেওয়ার সময় আসেনি।’ ফলে পশ্চিমবঙ্গের উপর প্রভাব পড়বে কিনা, তা এখনই বলা সম্ভব নয় বলে মত সংশ্লিষ্ট মহলের।
অন্যদিকে, ব্রিটেনের রিডিং বিশ্ববিদ্যালয়ের আবহবিদ অক্ষয় দেওরাস টুইটারে বলেন, ‘চলতি সপ্তাহের শেষের দিকে এই বছরের প্রথম ক্রান্তীয় ঘূর্ণিঝড় হতে পার𒈔ে বঙ্গোসাগরে। তা ১৯ এবং ২০ মার্চের মধ্যে আন্দামান এবং নিকোবর দ্বীপপুঞ্জে প্রভাব ফেলতে পারে। প্রবল হাওয়ার কারণে ক্ষয়ক্ষতি হতে পারে। প্রবল বৃষ্টি এবং সমুদ্র উত্তাল হওয়ার সম্ভা🅠বনা আছে। #ঘূর্ণিঝড় অশনি (#CycloneAsani)।’