🉐এখনও বাংলার সীমান্তবর্তী বহু এলাকা কাঁটাতার বিহীন রয়েছে। কোথাও রয়েছে নদী। কোথাও আবার স্থলভাগ থাকা সত্ত্বেও নানা জটিলতার জেরে কাঁটাতার দেওয়া হয়নি। এদিকে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে এই কাঁটাতারবিহীন এলাকাকে ঘিরে অনুপ্রবেশের আশঙ্কা থেকেই যায়। তবে বিএসএফের কড়া নজরদারিও রয়েছে সেখানে।
এদিকে এই কাঁটাতারবিহীন এলাকা নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের তোপের মুখে পড়তে হল রাজ্য সরকারকে। মঙ্গলবার এনিয়ে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। এই কাঁটাতার দেওয়ার ক্ষেত্রে কেন জমি অধিগ্রহণ করা হয়নি তা নিয়ে প🌼্রশ্ন তুলেছে কেন্দ্রীয় সরকার।
এদিকে সীমান্তে ♈কাঁটাতার দেওয়ার ক্ষেত্রে জমি অধিগ্রহণ করা নিয়ে রাজ্য সরকার দীর্ঘ টালবাহানা করেছে বলে দাবি কেন্দ্রের। তবে এবার এই কাঁটাতারবিহীন এলাকা নিয়ে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছে কেন্দ্রীয় সরকার।
এ♏দিকে প্রায় ৪৩৫ কিমি আন্তর্জাতিক সীমান্ত কাঁটাতারবিহীন থাকা নিয়ে প্রশ্ন তোলা𒆙 হয়েছে। এদিকে সুপ্রিম কোর্টের প্রশ্নের উত্তরে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র সচিব অজয় ভাল্লা হলফনামা পেশ করেন আদালতে। অবৈধ অনুপ্রবেশকারীদের রুখতে কী ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে তা নিয়ে সুপ্রিম কোর্টে জানিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার।
তিনি সুপ্রিম কোর্টে জানিয়েছেন, বাংলাদেশের সঙ্গেඣ সব মিলিয়ে ৪,০৯৬.৭ কিমি আন্তর্𝓰জাতিক সীমান্ত রয়েছে। এই সীমান্ত পশ্চিমবঙ্গ, মেঘালয়, মিজোরাম, ত্রিপুরা ও অসমের উপর দিয়ে গিয়েছে।
কেন্দ🌸্রের পক্ষে সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহেতা জানিয়েছেন, অসমের সঙ্গ🐓ে ২১০ কিমি সীমান্ত পুরো সুরক্ষিত। বাকি ৫৩ কিমি এলাকায় ফেন্সিং দেওয়ার মতো পরিস্থিতি নেই।
তবে মূল উদ্বেগের জায়গা হল পশ্চিমবঙ্গ। তাঁর মতে, বার বার প্রচেষ্টা সত্ত্বেও এই জমি অধিগ্রহণ প্রক্রিয়া বার বার হোঁচট খে🉐য়েছে। কিন্তু সরকার প্রয়োজনে জমি অধিগ্রহণ করতে পারে। তার আইনগত অধিকার সরকারের রয়েছে। কিন্তু রাজ্য সরকারে একেবারে ঢিমেতালে নীতিতে চলে। এমনকী জাতীয় সুরক্ষার জন্য জমি অধিগ্রহণ করতেও তাদের নানা টালবাহানা। রඣাজ্য সরকারের অসহযোগিতার জন্য প্রয়োজনীয় জমি পাওয়ার ক্ষেত্রে প্রচুর সমস্যা হচ্ছে। পশ্চিমবঙ্গের ভারত বাংলাদেশ সীমান্ত এলাকায় কাঁটাতার দেওয়া যাচ্ছে না। বাংলায় ৪৩৫ কিমি এলাকায় এখনও কাঁটাতার দেওয়ার কাজ বাকি রয়েছে।